Samakal:
2025-01-31@12:04:13 GMT

গিম্বলে সিনেমাটিক ভিডিও

Published: 26th, January 2025 GMT

গিম্বলে সিনেমাটিক ভিডিও

সুপরিচিত প্রযুক্তি ব্র্যান্ড হোহেম দুটি গিম্বল উন্মোচন করেছে। ব্র্যান্ডটি অত্যাধুনিক এআই পরিচালিত গিম্বল ও উচ্চমানের মাইক্রোফোনের জন্য সুপরিচিত। কনটেন্ট নির্মাতাদের জন্য যা সময়ের প্রয়োজনীয় ডিভাইস।
আইস্টেডি এক্সথ্রি এসই
মডেলটি নতুন কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্যই বিশেষভাবে ডিজাইন করা গিম্বল। ডিটাচেবল রিমোট নিয়ন্ত্রিত গিম্বলটি সহজেই সৃজনশীল ভিডিওচিত্র ধারণের সুবিধা দেবে। স্মার্টফোনের মাধ্যমে স্থিতিশীল ভিডিওচিত্র নিশ্চিত করে, যা কনটেন্ট ক্রিয়েশনকে সহজবোধ্য করে উপস্থাপন করে।
আইস্টেডি এম সেভেন
গিম্বল ডিভাইসের প্রয়োজনে বিশেষ উদ্ভাবন মডেলটি। ডিপ লার্নিং প্রযুক্তি ও মানোন্নত স্ট্যাবিলাইজেশন ফিচার দিয়ে এটি সিনেমাটিক শট ও মসৃণ ভিডিওচিত্র ধারণে সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করে। টাইম-ল্যাপস ও ডলিজুম সুবিধা ছাড়াও কয়েক ধরনের শুটিং মোড, যা পেশাদার কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য সময়োপযোগী। গিম্বলের দুটি বিশেষ কারিগরি বৈশিষ্ট্য টাচ ডিসপ্লে ও রিমোট কন্ট্রোল সিস্টেম, যা একেবারেই নতুন ধারণা। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির সেন্সর ক্যামেরার মাধ্যমে উল্লিখিত মডেলের গিম্বলটি মানুষ ও যে কোনো বস্তুর গতিবিধির ভিডিওচিত্র ধারণে 
বিশেষ পারদর্শী।
আইস্টেডি ভিথ্রি
সারাবিশ্বে কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য জনপ্রিয় গিম্বলের মধ্যে এটি অন্যতম। আধুনিক এআই স্মার্ট ট্র্যাকিং প্রযুক্তি, রিমোট কন্ট্রোল, দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি লাইফ ও কয়েক ধরনের শুটিং মোড থাকার কারণে গিম্বলটি কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের কাছে বিশেষ কদর পেয়েছে। অ্যাকশন ক্যামেরা ও ডিজিটাল ক্যামেরার জন্য হোহেম ব্র্যান্ডের কয়েকটি গিম্বল কনটেন্ট নির্মাতাদের কাছে বিশেষ সুপরিচিত। আগামী ফেব্রুয়ারিতে গিম্বলটি উন্মোচনের কথা জানান নির্মাতারা।
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: দ র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ

চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র‌্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।

গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা। 

অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা। 

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ