না.গঞ্জে জমে উঠেছে মোটর সাইকেল গ্যারেজ ও পার্টস দোকান মালিক সমিতি নির্বাচন
Published: 26th, January 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জে জমে উঠেছে জেলা মোটর সাইকেল গ্যারেজ মালিক ও স্পেয়ার পার্টস দোকান মালিক সমিতির (২০২৫-২০২৭) নির্বাচন।
এ উপলক্ষে প্রতিদিনই ভোটারদের দোকানে গিয়ে কুশল বিনিময় করছেন প্রার্থীরা। সবকিছু ঠিক থাকলে আগমী ২৯ জানুয়ারী অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এ নির্বাচন।
এতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ইব্রাহীম শেখ, সহকারী নির্বাচন কমিশনার আইয়ূব, আলমগীর কবির রনি, মেহেদী হাসান, শামসুল হক। ওই দিন বুধবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত মাসদাইর এলাকাস্থ অক্টো অফিস বাংলা ভবন কমিউনিটি সেন্টারে এ নির্বাচনের ভোট গ্রহন চলবে।
১১টি পদের মধ্যে শুধুমাত্র ৫টি পদে ভোটের যুদ্ধে লড়াই করবেন প্রার্থীরা। এবারের নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে অংশ নিয়েছেন মোট ১১জন প্রার্থী। সমিতির মোট ভোটার সংখ্যা রয়েছে ১৪০ জন।
এ নির্বাচনে সভাপতি হিসেবে প্রার্থী হয়েছেন রাতুল মটরসের চেয়ারম্যান শেখ মো.
তার প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন মো. রতন মুন্সি, প্রতীক হেডলাইট। সাধারণ সম্পাদক পদে মনির মটরসের স্বত্তাধিকারী মনির হোসেন, টু্ল বক্স প্রতীকে তার সাথে প্রতিদ্বন্দ্বী করছেন বিসমিল্লাহ অটো পার্টসের স্বত্তাধিকারী মেহদেী হাসান, সহ সাধারণ সম্পাদক পদে ইব্রাহীম মটরসের স্বত্তাধিকারী মো. মোহন শেখ, প্রতীক প্লাগ। প্রতিদ্বন্দ্বী তনয় ঘোষ, তার প্রতীক ডালি।
সাংগঠনিক সম্পাদক পদে খাঁন এন্ড সিয়াম মটরসের স্বত্তাধিকারী মো. শাহিন শেখ, তার প্রতীক চেইন। অপর প্রতিদ্বন্দ্বীরা হচ্ছেন, ন্যাশনাল সিট কভারের স্বত্তাধিকারী মো. সম্রাট, প্রতীক সিট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী সাদেক, প্রতীক পিস্টন।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ কর ছ ন
এছাড়াও পড়ুন:
ইউক্রেনে জেলেনস্কির বিকল্প নেতা খুঁজছে যুক্তরাষ্ট্র!
ইউক্রেনে শান্তিচুক্তির জন্য দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির পদত্যাগ করা লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়ালৎস। তিনি বলেছেন, ‘ইউক্রেনের একজন নেতা প্রয়োজন, তিনি আমাদের সঙ্গে কাজ করতে পারবেন। তিনি শেষ পর্যন্ত রাশিয়ার সঙ্গে কাজ করতে পারবেন এবং এই যুদ্ধ থামাতে পারবেন।’ খবর- সিএনএন
গণমাধ্যমের সামনেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির নজিরবিহীন বাগবিতণ্ডার পর এ কথা বললেন তিনি। বাগবিতণ্ডার এ ঘটনাটি নিয়ে নানা আলোচনা চলছে বিশ্বজুড়ে। ওই ঘটনার পর ইউক্রেনের খনিজ সম্পদ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যে ঐতিহাসিক চুক্তি হওয়ার কথা ছিল, সেটিও বাতিল হয়ে যায়। আর এর পরই ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ কোন পথে, তা নিয়ে শুরু হয় আলোচনা।
এই প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব ন্যাটোর ইউরোপীয় সদস্যদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বড় সংকটের ইঙ্গিত দিচ্ছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। শুক্রবারের ওই ঘটনায় সাবেক ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের গড়া ওয়াশিংটন-কিয়েভ সম্পর্ক ভেঙে পড়েছে। এই প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব ন্যাটোর ইউরোপীয় সদস্যদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বড় সংকটের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
যদিও ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে আবারও এক টেবিলে বসার ইঙ্গিত দিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। তিনি বলেছেন, ইউক্রেন ও রাশিয়া-দুই পক্ষই আলোচনায় না বসলে যুদ্ধ থামবে না। হোয়াইট হাউসে শুক্রবার ট্রাম্প-জেলেনস্কি বিতণ্ডার পর থেকে ইউক্রেনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আর কথা হয়নি। যুদ্ধ থামানোর জন্য রাশিয়াকে আলোচনার টেবিলে আনতে হবে। তবে তাদের প্রতি বৈরী মনোভাব রাখলে, মস্কোকে আলোচনায় যুক্ত করা সম্ভব হবে না। কোনো চুক্তি করার ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই মনোভাবই দেখিয়ে আসছেন।
তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি, সবকিছু আবার শুরু হতে পারে। আশা করি, তিনি (জেলেনস্কি) এটা বুঝতে পারবেন যে আমরা আসলে আরও হাজার হাজার মানুষের মৃত্যুর আগে, তাঁর দেশকে সাহায্যের চেষ্টা করছি।’