শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে রাজশাহী নগরের মতিহার থানা বিএনপির এক নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এছাড়া একই অভিযোগে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ককে কেন বহিষ্কার করা হবে না তার জবাব চেয়ে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দেওয়া হয়েছে।

শনিবার রাতে রাজশাহী মহানগর বিএনপির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে রাজশাহী নগরের মতিহার থানা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবু সাদাৎ মো.

সায়েম মিলনকে দলীয় পদসহ প্রাথমিক সদস্য পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তার কোনো ধরনের অপকর্মের দায় দল নেবে না বলেও জানানো হয়েছে। এসময় বিএনপির সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের তার সঙ্গে সাংগঠনিক সম্পর্ক না রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

একই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক আহম্মেদ হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়ায় দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কেন তাকে বহিষ্কার করা হবে না তা আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে রাজশাহী মহানগর বিএনপির নিকট লিখিত আকারে জবাব দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

রাজশাহী মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ আলী ঈশা, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক নজরুল হুদা ও সদস্য সচিব মামুনুর রশীদ মামুন এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করেছেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব এনপ ছ ত রদল ব এনপ র

এছাড়াও পড়ুন:

ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরতে বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব

কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার পর পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে তৈরি হওয়া উত্তেজনার মধ্যে দেশ দুটিকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। এ নিয়ে ‘খুবই উদ্বিগ’ বলেও জানিয়েছেন তিনি। 

জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে আন্তোনিও গুতেরেসের এ বার্তা সাংবাদিকদের জানান। খবর আল-জাজিরার

স্টিফেন ডুজারিক সাংবাদিকদের বলেন, প্রতিবেশী দেশ দুটির মধ্যে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব ‘খুবই উদ্বিগ্ন’। সার্বিক পরিস্থিতিতে ‘খুব নিবিড়ভাবে নজর’ রাখছেন তিনি।

জাতিসংঘের পক্ষ থেকে ভারত ও পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেছেন, সাম্প্রতিক পাল্টাপাল্টি বেশ কিছু পদক্ষেপের ফলে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। পরিস্থিতি যাতে আরও খারাপের দিকে না যায় এ জন্য দেশ দুটিকে সর্বোচ্চ ধৈর্য্য ধরার অনুরোধ করছেন তিনি।

জাতিসংঘ মহাসচিব আরও বলেন, ‘ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যেকোনো সমস্যা অর্থবহ আলোচনা ও পারস্পরিক সম্পৃক্ততার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা সম্ভব বলে আমরা বিশ্বাস করি এবং এটাই হওয়া উচিত।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ