Risingbd:
2025-12-14@07:37:37 GMT

ঘোড়াশালে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

Published: 26th, January 2025 GMT

ঘোড়াশালে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ঘোড়াশালে শীতলক্ষ্যা নদীর তীর জুড়ে গড়ে ওঠা তিন শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছে বিআইডব্লিউটিএ। 

রবিবার (২৬ জানুয়ারি) সকাল ১১টা থেকে বিআইডব্লিউটিএ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে এই অভিযান শুরু হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বিআইডব্লিউটিএ (বন্দর ও পরিবহন বিভাগ) পরিচালক এ কে এম আরিফ উদ্দিন, বিআইডব্লিউটিএ এর উপ-পরিচালক মো.

মোবারক হোসেন মজুমদার ও ঘোড়াশাল নদী বন্দরের উপ-পরিচালক মো. নূর হোসেন।

বিআইডব্লিউটিএ-এর উপ-পরিচালক মো. মোবারক হোসেন মজুমদার জানান, ঘোড়াশাল বাজার থেকে চর ঘোড়াশাল শ্মশান ঘাট পর্যন্ত দশ একর এলাকা জুড়ে তিন শতাধিক অবৈধ স্থাপনা গড়ে উঠে। এসব স্থাপনা সরিয়ে নিতে গত সাত দিন আগে নোটিশ দেওয়া হয়। টানা চার দিন এই অভিযান চলবে।

নদীর পাড়ের যারা এসব অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করেছে সেগুলো গুড়িয়ে দিয়ে স্থান দখল মুক্ত করা হচ্ছে। নদী জায়গা রক্ষায় উচ্ছেদ অভিযান নিয়মিত চলবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

ঢাকা/হৃদয়/এস

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

এক বছরে পারাপারে দুর্ভোগ কতটা কমল, কী বলছেন যাত্রীরা

মধ্যযুগে লবণ ও কাঠের তৈরি জাহাজ নির্মাণের জন্য সন্দ্বীপের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল উপমহাদেশের গণ্ডি পেরিয়ে ইউরোপ পর্যন্ত। মধ্যযুগের সেই বিখ্যাত বন্দর সন্দ্বীপের পূর্ব উপকূলের গুপ্তছড়া ঘাটকে ২০২৪ সালের ১১ ডিসেম্বর উপকূলীয় নদীবন্দর ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করে সরকার। এই সিদ্ধান্তে আনন্দে মেতে উঠেছিল প্রাচীন এই দ্বীপের চার লাখ বাসিন্দা। তবে এক বছর পার হলেও যাত্রীদের দুর্ভোগ দূর হয়নি পুরোপুরি।

নদীবন্দর ঘোষণার ফলে ঘাটের মালিকানা নিয়ে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সঙ্গে বিআইডব্লিউটিএর দীর্ঘদিনের দ্বন্দ্বের অবসান হয়। এ বছরের ২৪ মার্চ ফেরি চলাচল শুরু হয় সীতাকুণ্ডের বাঁশবাড়িয়া থেকে সন্দ্বীপের গুপ্তছড়া ঘাটে।

সরকারি গেজেট প্রকাশের এক বছর পার হলেও ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী সীমানা জরিপের কাজ শুরু হয়নি বলে জানা গেছে। ভৌগোলিক নানামুখী বিপত্তির মুখে ফেরি চলাচল নির্বিঘ্ন করার চ্যালেঞ্জ দূর করা সম্ভব হয়নি এই এক বছরে। করা হয়নি সম্ভাব্যতা যাচাইসহ গুরুত্বপূর্ণ সমীক্ষা। সম্ভাব্যতা যাচাই বা আনুষঙ্গিক সমীক্ষা ছাড়া ফেরি চলাচলের মতো ব্যয়বহুল সিদ্ধান্ত নেওয়ার সমালোচনা করেছেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা। যাত্রীরা জানিয়েছেন, এই সময়ে ফেরিঘাটের উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তন ঘটেনি। তবে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান দাবি করেছেন, দেশের কোনো নদীবন্দরে এক বছরের মাথায় এত কাজ হয়নি যতটা সন্দ্বীপ নদীবন্দরে হয়েছে।

ফেরি কপোতাক্ষের বদলে এখন থেকে চলাচল করবে সি-ট্রাক এসটি নিঝুম দ্বীপ। ৭ ডিসেম্বর গুপ্তছড়া প্রান্ত থেকে তোলা

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • দৌলতদিয়ায় ৭ নম্বর ফেরিঘাট বন্ধ, যানবাহন পারাপারে ভোগান্তি
  • কক্সবাজার বিমানবন্দরের নির্মাণাধীন লাইটিং জেটি উচ্ছেদের সুপারিশ বিআইডব্লিউটিএর
  • এক বছরে পারাপারে দুর্ভোগ কতটা কমল, কী বলছেন যাত্রীরা