Risingbd:
2025-03-03@20:18:22 GMT

ঘোড়াশালে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

Published: 26th, January 2025 GMT

ঘোড়াশালে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ঘোড়াশালে শীতলক্ষ্যা নদীর তীর জুড়ে গড়ে ওঠা তিন শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছে বিআইডব্লিউটিএ। 

রবিবার (২৬ জানুয়ারি) সকাল ১১টা থেকে বিআইডব্লিউটিএ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে এই অভিযান শুরু হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বিআইডব্লিউটিএ (বন্দর ও পরিবহন বিভাগ) পরিচালক এ কে এম আরিফ উদ্দিন, বিআইডব্লিউটিএ এর উপ-পরিচালক মো.

মোবারক হোসেন মজুমদার ও ঘোড়াশাল নদী বন্দরের উপ-পরিচালক মো. নূর হোসেন।

বিআইডব্লিউটিএ-এর উপ-পরিচালক মো. মোবারক হোসেন মজুমদার জানান, ঘোড়াশাল বাজার থেকে চর ঘোড়াশাল শ্মশান ঘাট পর্যন্ত দশ একর এলাকা জুড়ে তিন শতাধিক অবৈধ স্থাপনা গড়ে উঠে। এসব স্থাপনা সরিয়ে নিতে গত সাত দিন আগে নোটিশ দেওয়া হয়। টানা চার দিন এই অভিযান চলবে।

নদীর পাড়ের যারা এসব অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করেছে সেগুলো গুড়িয়ে দিয়ে স্থান দখল মুক্ত করা হচ্ছে। নদী জায়গা রক্ষায় উচ্ছেদ অভিযান নিয়মিত চলবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

ঢাকা/হৃদয়/এস

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ইউক্রেনে জেলেনস্কির বিকল্প নেতা খুঁজছে যুক্তরাষ্ট্র!

ইউক্রেনে শান্তিচুক্তির জন্য দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির পদত্যাগ করা লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়ালৎস। তিনি বলেছেন, ‘ইউক্রেনের একজন নেতা প্রয়োজন, তিনি আমাদের সঙ্গে কাজ করতে পারবেন। তিনি শেষ পর্যন্ত রাশিয়ার সঙ্গে কাজ করতে পারবেন এবং এই যুদ্ধ থামাতে পারবেন।’ খবর- সিএনএন

গণমাধ্যমের সামনেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির নজিরবিহীন বাগবিতণ্ডার পর এ কথা বললেন তিনি। বাগবিতণ্ডার এ ঘটনাটি নিয়ে নানা আলোচনা চলছে বিশ্বজুড়ে। ওই ঘটনার পর ইউক্রেনের খনিজ সম্পদ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যে ঐতিহাসিক চুক্তি হওয়ার কথা ছিল, সেটিও বাতিল হয়ে যায়। আর এর পরই ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ কোন পথে, তা নিয়ে শুরু হয় আলোচনা।

এই প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব ন্যাটোর ইউরোপীয় সদস্যদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বড় সংকটের ইঙ্গিত দিচ্ছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। শুক্রবারের ওই ঘটনায় সাবেক ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের গড়া ওয়াশিংটন-কিয়েভ সম্পর্ক ভেঙে পড়েছে। এই প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব ন্যাটোর ইউরোপীয় সদস্যদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বড় সংকটের ইঙ্গিত দিচ্ছে। 

যদিও ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে আবারও এক টেবিলে বসার ইঙ্গিত দিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। তিনি বলেছেন, ইউক্রেন ও রাশিয়া-দুই পক্ষই আলোচনায় না বসলে যুদ্ধ থামবে না। হোয়াইট হাউসে শুক্রবার ট্রাম্প-জেলেনস্কি বিতণ্ডার পর থেকে ইউক্রেনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আর কথা হয়নি। যুদ্ধ থামানোর জন্য রাশিয়াকে আলোচনার টেবিলে আনতে হবে। তবে তাদের প্রতি বৈরী মনোভাব রাখলে, মস্কোকে আলোচনায় যুক্ত করা সম্ভব হবে না। কোনো চুক্তি করার ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই মনোভাবই দেখিয়ে আসছেন।

তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি, সবকিছু আবার শুরু হতে পারে। আশা করি, তিনি (জেলেনস্কি) এটা বুঝতে পারবেন যে আমরা আসলে আরও হাজার হাজার মানুষের মৃত্যুর আগে, তাঁর দেশকে সাহায্যের চেষ্টা করছি।’
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ