৭ রানে ফাহিমের ৫ উইকেট, রেকর্ড গড়লেন নবী
Published: 26th, January 2025 GMT
ফাহিম আশরাফের তোপে আসা যাওয়ার মিছিলে সুবিধা করতে পারেনি সিলেট স্ট্রাইকার্স। তার ফাইফারের সঙ্গে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) বিদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি হিসেবে কীর্তি গড়েন মোহাম্মদ নবী।
রোববার (২৬ জানুয়ারি, ২০২৫) মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে মুখোমুখি বরিশাল-সিলেট। টস জিতে ব্যাটিং করতে নেমে ১৮.
৩.১ ওভারে মাত্র ৭ রানে ৫ উইকেট নেন ফাহিম আশরাফ। এ ছাড়া ২টি করে উইকেট নেন মোহাম্মদ নবী-জেমস ফুলার। বিপিএলে নবীর উইকেট সংখ্যা ৭৪টি। বিদেশিদের মধ্যে এটি সর্বোচ্চ। ৭৩ উইকেট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে আসেন ঢাকা ক্যাপিটালসের অধিনায়ক থিসারা পেরেরা।
আরো পড়ুন:
বিপিএল নিয়ে ‘সিরিয়াস বিসিবি’, ৭ ফ্র্যাঞ্চাইজিকে বিসিবির ডাক
শেষ গন্তব্যে বিপিএল
সিলেটের হয়ে সর্বোচ্চ ২৮ রান করেন আহসান ভাটি। ২টি ছক্কা ও ১টি চারে ২৯ বলে এই রান করেন ভাটি। ১৯ বলে ২৪ রান করেন জাকের আলী। ১টি চার ও ৩টি ছক্কায় ইনিংসটি সাজান জাকের। এ ছাড়া আরিফুল হক ১২ ও তানজীম হাসান সাকিব ১৩ রান করেন।
ব্যাটিং করতে নেমে শুরুতেই হোচট খায় সিলেট। পাওয়ার প্লে শেষের আগেই ৩৪ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলে তারা। সেই ধাক্কা আর সামলে উঠতে পারেনি পুরো আসরজুড়ে ধুঁকতে থাকা দলটি।
ঢাকা/রিয়াদ/নাভিদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব প এল র ন কর ন ব প এল উইক ট
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ