৮ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে প্লে-অফের দৌড়ে এগিয়ে আছে ফরচুন বরিশাল। এক ম্যাচ জিতলেই নিশ্চিত হবে শেষ চার। এমন লক্ষে রোববার (২৬ জানুয়ারি) মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে মুখোমুখি বরিশাল-সিলেট।

এই ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্লে-অফ থেকে এক প্রকার ছিটকে যাওয়া চায়ের দেশ সিলেটের অধিনায়ক আরিফুল হক । আত্মবিশ্বাসের তুঙ্গে থাকা তামিম ইকবালের বরিশালের ফিল্ডিংয়ে অবশ্য কোন সমস্যা নেই ।

এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচে মাত্র দুটি জয় সিলেটের। বরিশালের বিপক্ষেসহ বাকি থাকা টানা তিন ম্যাচ জিতলে দলটি পয়েন্ট হবে ১০। তখনো অনেক যদি কিন্তুর উপর নির্ভর করবে প্লে অফে যাওয়া না যাওয়ার বিষয়টি।

সিলেট একাদশ:
আরিফুল হক (অধিনায়ক) জর্জ মুনশে, কাদেম অ্যালাইন, রনি তালুকদার, জাকির হাসান, জাকের আলী অনিক, সামিউল্লাহ শিনওয়ারি, রুয়েল মিয়া, নাহিদ ইসলাম, আহসান ভাটি ও সুমন খান।

বরিশাল একাদশ:
তামিম ইকবাল, নাজমুল হোসেন শান্ত, তাওহীদ হৃদয়,   ডেবিড মালান, মুশফিকুর রহিম, রিপন মণ্ডল, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, রিশাদ হোসেন, জেমস ফুলার, ফাহিম আশরাফ, মোহাম্মদ নবী ও তাইজুল ইসলাম।
 

ঢাকা/রিয়াদ/নাভিদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ

চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র‌্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।

গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা। 

অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা। 

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ