প্রথম ইউসিবি গলফ টুর্নামেন্ট ২০২৫ এর সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী শুক্রবার চট্টগ্রামের শাহীন গলফ এন্ড কান্ট্রি ক্লাব পতেঙ্গায় সমাপ্ত হয়েছে।

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধান ও শাহীন গলফ এন্ড কান্ট্রি ক্লাব পতেঙ্গার চিফ প্যাট্রন এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। আন্ত:বাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।  

এই টুর্নামেন্টে ২২০ জন গলফার অংশগ্রহণ করেন। টুর্নামেন্টে আর্কিটেক্ট মুজাহিদ বেগ উইনার, শহীদুল আনাম চৌধুরী রানার আপ, শানাজ পারভীন সুইটি লেডিস উইনার এবং মোরশেদা আশরাফ লেডিস রানার আপ হন।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের চেয়ারম্যান  শরীফ জহিরসহ প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, অসামরিক ব্যক্তিবর্গ এবং প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া খেলোয়াড়বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। ২৩ জানুয়ারি বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে প্রথম ইউসিবি গলফ টুর্নামেন্টের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। 

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

ভারতে তুষারধসে বরফের নিচে আটকা ৪৬ শ্রমিক জীবিত উদ্ধার

ভারতের উত্তরাখণ্ডে তুষারধসে চাপাপড়া কয়েকটি কনটেইনারের ভেতর থেকে ৪৬ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবারের তুষারধসে মানা গ্রামের কাছের একটি কনস্ট্রাকশন ক্যাম্পের যে ৫৪ শ্রমিক চাপা পড়েছিলেন, তাদের মধ্যে ৮ জন মারা যান। শূন্যের কাছাকাছি তাপমাত্রার মধ্যে প্রায় ৬০ ঘণ্টার অভিযানে বাকি ৪৬ জনকে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার অভিযান রোববার সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়। 

রাজ্যটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, শ্রমিকরা ওই ধাতব কনটেইনারগুলোতেই থাকতেন; তুষারধসের পর সেগুলোর ভেতর আটকা পড়েন। পর্যাপ্ত অক্সিজেন থাকায় উদ্ধারকারীরা বের করে আনার আগ পর্যন্ত এই কনটেইনারগুলোই তাদের রক্ষাকর্তার ভূমিকা পালন করে।

উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুস্কার সিং ধামি কঠিন পরিস্থিতিতে কাজ করায় উদ্ধারকারী দলকে ধন্যবাদ দিয়েছেন।

তিনদিন ধরে চলা এই অভিযানে ভারতের সেনাবাহিনী, জাতীয় ও রাজ্য দুর্যোগ মোকাবেলা বাহিনী এবং স্থানীয় প্রশাসন হেলিকপ্টার, ড্রোনসহ সম্ভব সবকিছু নিয়ে শ্রমিকদের উদ্ধার অভিযানে নামে।

জীবিত উদ্ধার অনেক শ্রমিককে উত্তরাখণ্ডের জোশিমঠ ও ঋষিকেশ শহরের হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ