বন্দরে গ্রাজুয়েট ক্লাবের উদ্যেগে আবৃত্তি কর্মশালা অনুষ্ঠিত
Published: 25th, January 2025 GMT
বন্দরে ধামগড় গ্রাজুয়েট ক্লাবের উদ্যেগে আবৃত্তি কর্মশালা সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার বিকালে বন্দর উপজেলা ধামগড় ইউনিয়নের সেনের বাড়িতে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
ওই সময় আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ ধামগড় গ্রাজুয়েট ক্লাবের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করে। বন্দর প্রেসক্লাবের ক্রীড়া সম্পাদক দীন ইসলাম আহমেদ দিপুর সভাপতিত্বে ও ধামগড় গ্রাজুয়েট ক্লাবের সহ এডমিন মোঃ দ্বীন ইসলাম কাজীর সঞ্চালনায় আবৃত্তি কর্মশালা উদ্বোধন করেন বন্দর উপজেলা বিএনপি নেতা এডভোকেট বিল্লাল হোসেন। শিক্ষা উপকরন বিতরণ কালে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক ও কণ্ঠশিল্পী আতাউর রহমান, শিক্ষানুরাগী হাজী আঃ সোবহান, কুড়িপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র সহকারী শিক্ষক মোসাঃ রেক্সোনা সহ স্থানীয় এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
বাগেরহাটে বিএনপির ২ গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১৭
বাগেরহাটের রামপালে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১৭ জন আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) দুপুরে উপজেলার ঝনঝনিয়া চেয়ারম্যান মোড় এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রামপাল উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ হাফিজুর রহমান তুহিন ও সদস্য সচিব কাজী জাহিদুল ইসলামের মধ্যে বিরোধ চলছিল। উপজেলার বিভিন্ন ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন বিএনপির কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে এ বিরোধ চরমে পৌঁছায়। এর জেরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।
সংঘর্ষে আহতরা হলেন- উপজেলা বিএনপির কর্মী আল আমিন, আজমল শেখ, শহিদ ব্যাপারী, আবুল কালাম, বাবুল শেখ, শামীম শেখ, আহম্মদ আলী, ইসমাইল শেখ, আশরাফ আলী, তাহিদুল ইসলাম, হোসাইন শেখ, তারেক শেখ, ফারুক হোসেন, আবুল কালাম, শহিদুল ইসলাম, মাহিদ শেখ ও ছাত্রদল নেতা আবু তালেব এর বাবা নজরুল ইসলাম। তাদের মধ্যে ৮ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব কাজী জাহিদুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, “উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ হাফিজুর রহমান তুহিনের সমর্থকরা স্থানীয় আওয়ামী লীগের ক্যাডারদের সাথে নিয়ে আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালিয়েছে। এতে আমাদের ১৬ জন আহত হয়েছেন।”
এ বিষয়ে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ হাফিজুর রহমান তুহিন বলেন, “জাহিদুলের লোকজন ছাত্রদল নেতা আবু তালেবের বাবাকে মেরে আহত করেছে এবং তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাঙচুর করেছে। এই ঘটনা নিয়েই মূলত উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। আমি পুলিশকে জানিয়েছি এবং সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছি।”
রামপাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সেলিম রেজা বলেন, “সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্তসাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
ঢাকা/শহিদুল/এস