বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্সের দায়িত্বে নাজমুল আবেদীন
Published: 25th, January 2025 GMT
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) ক্রিকেট অপারেশন্সের চেয়ারম্যান করা হয়েছেন নাজমুল আবেদীন ফাহিমকে। শনিবার বিসিবির পরিচালনা পর্ষদের ১৭তম সভায় তাকে এ দায়িত্ব নেওয়া হয়েছে।
বিকেএসপির সাবেক কোচ ফাহিম বিসিবির পরিচালক হওয়ার পর ক্রিকেট অপারেশন্সে কাজ করার ইচ্ছে প্রকাশ করেছিলেন। বোর্ডের বিভিন্ন দায়িত্বের মধ্যে ক্রিকেট অপারেশন্সে তার ভালো অবদান রাখার সুযোগ আছে বলেও সংবাদ মাধ্যমকে জানান তিনি।
ক্রিকেট অপারেশন্স ছাড়াও ফাহিমকে বিসিবির উইমেন্স কমিটির চেয়ারম্যান করা হয়েছে। এর আগে তিনি গেম ডেভেলপমেন্টের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছিলেন। আজকের সভায় ফাহিম সিনহাকে দেওয়া হয়েছে ওই দায়িত্ব। এছাড়া ফাহিম সিনহা ফাইন্যান্স কমিটির প্রধানের দায়িত্ব পালন করবেন।
বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ মার্কেটিং এন্ড কর্মাশিয়াল কমিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করবেন। আকরাম খানকে টুর্নামেন্ট ও ফ্যাসিলিটিজ কমিটি এবং ফিজিক্যাল চ্যালেঞ্জ ক্রিকেট কমিটির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
একনজরে বিসিবির স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান-
ক্রিকেট অপারেশন্স- নাজমুল আবেদিন ফাহিম
ফাইন্যান্স কমিটি- ফাহিম সিনহা
ডিসিপ্লিনারি কমিটি- সাইফুল আলম স্বপন চৌধুরী
গেম ডেভেলপমেন্ট কমিটি- ফাহিম সিনহা
টুর্নামেন্ট ও ফ্যাসিলিটিজ কমিটি- আকরাম খান
এইজ গ্রুপ টুর্নামেন্ট কমিটি- সাইফুল আলম স্বপন চৌধুরী
গ্রাউন্ডস কমিটি- মাহবুব আনাম
ফ্যাসিলিটিজ কমিটি- আকরাম খান
আম্পায়ার্স কমিটি- ইফতেখার রহমান
মার্কেটিং অ্যান্ড কমার্শিয়াল কমিটি- ফারুক আহমেদ
মেডিক্যাল কমিটি- মঞ্জুরুল আলম
টেন্ডার অ্যান্ড পারচেজ কমিটি- মাহবুব আনাম
মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স কমিটি- ইফতেখার রহমান
অডিট কমিটি- সালাউদ্দিন চৌধুরী
উইমেন্স কমিটি- নাজমুল আবেদিন ফাহিম
লজিস্টিক অ্যান্ড প্রটোকল কমিটি- ফাহিম সিনহা
ফিজিক্যাল চ্যালেঞ্জ কমিটি- আকরাম খান
হাই পারফরম্যান্স কমিটি- মাহবুব আনাম
বাংলাদেশ টাইগার্স কমিটি- কাজী ইনাম
ওয়েলফেয়ার কমিটি- মঞ্জুরুল আলম।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ফ র ক আহম দ আকর ম খ ন ন স কম ট ল কম ট জ কম ট ট কম ট কম ট র ল আলম
এছাড়াও পড়ুন:
ইলন মাস্ক শিগগির দায়িত্ব ছাড়ছেন, বলেছেন ট্রাম্প
ইলন মাস্ক আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকারের দায়িত্ব থেকে সরে যাচ্ছেন বলে দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্যসহ ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের জানিয়েছেন।
টেসলা ও স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইলন মাস্ককে নবগঠিত সরকারি দক্ষতা বিভাগের (ডিওজিই) দায়িত্ব দিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এটা সরকারের সরাসরি কোনো অংশ নয়। তবে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের ব্যয় ও কর্মীবহর কমানো ছিল এই বিভাগের কাজ।
ট্রাম্প গত জানুয়ারিতে ক্ষমতায় আসার পর পর মাস্কের পরামর্শে অনেকগুলো বড় বড় সিদ্ধান্ত নেন। যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক সহায়তা সংস্থা ইউএসএইডি বন্ধ করা এবং লাখ লাখ সরকারি চাকরিজীবীকে অবসরে পাঠানোর মতো সিদ্ধান্ত দেশটিতে হৈ চৈ ফেলে দিয়েছিল।
ইলন মাস্কের সরে যাওয়া নিয়ে প্রেসিডেন্টের ওই বক্তব্য সম্পর্কে অবগত তিনটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ইলন মাস্ক এখন তাঁর ব্যবসায়িক কাজে ফিরে যাবেন। পাশাপাশি তিনি সরকারকে সহায়তার একটি ভূমিকা পালন করবেন।
মাস্ক ও তাঁর বিভাগের কার্যক্রম নিয়ে সন্তুষ্ট ছিলেন ট্রাম্প। তবে সম্প্রতি দুজনেই এই বিষয়ে একমত হন যে, মাস্কের সরে দাঁড়ানোর সময় হয়েছে।
ডিওজিইর দায়িত্ব গ্রহণের মধ্য দিয়ে মাস্ক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠেন। কিন্তু চঞ্চল মনোভাবের কারণে ট্রাম্প প্রশাসনের ভেতরের লোকজন এবং প্রশাসনের বাইরের অনেক মিত্র মাস্ককে অপছন্দ করা শুরু করেন। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের পাল্লা ভারী হতে থাকে। অন্যদিকে বিশ্বের শীর্ষ এই ধনীকে সম্পদের পরিবর্তে রাজনৈতিক দায় হিসেবে দেখতে শুরু করেন ট্রাম্পের দলের রাজনীতিবিদরা।
ট্রাম্প প্রশাসনের শীর্ষস্থানীয় একজন কর্মকর্তা বলেছেন, দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেও মাস্ক সম্ভবত প্রেসিডেন্টের অনানুষ্ঠানিক উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করবেন। মাঝে–মধ্যে তাঁকে হয়তো হোয়াইট হাউসে দেখা যাবে।