বন্দরে বিভিন্ন ওয়ারেন্টে ২ নারী পলাতক আসামীসহ ৩ জনকে  গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতদের শনিবার (২৫ জানুয়ারি)  দুপুরে উল্লেখিত ওয়ারেন্টে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

এর আগে গত শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি)  রাতে বন্দর থানার বিভিন্ন এলাকায় ওয়ারেন্ট তামিল অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ধৃত ওয়ারেন্টভূক্ত আসামীরা হলো বন্দর থানার একরামপুর আরসিম আবাসিক এলাকার সাগর মিয়ার স্ত্রী নন এফ আর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী রীনা বেগম (৪৩) একই এলাকার সোহেল মিয়ার স্ত্রী নন এফআইআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী  নার্গিস আক্তার (৪২) ও বন্দর নূরবাগ এলাকার মৃত মফিজ উদ্দিন মিয়ার ছেলে সিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী দেলোয়ার (৪৫)।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

টটেনহ্যামকে উড়িয়ে লিগ কাপের ফাইনালে লিভারপুল

টটেনহ্যামকে উড়িয়ে দিয়ে লিগ কাপের ফাইনালে উঠলো লিভারপুল। অ্যানফিল্ডে টটেনহ্যামকে ৪-০ গোলে বিধ্বস্ত করেছে দলটি। প্রথম লেগে টটেনহ্যামের মাঠে ১-০ গোলে হেরেছিল লিভারপুল। তবে দুই লেগ মিলিয়ে ৪-১ গোলের বড় ব্যবধান জিতে কারাবাও কাপের ফাইনালে চলে গেছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্যে আগামী ১৬ মার্চ ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে নিউক্যাসেল ইউনাইটেডের মুখোমুখি হবে অলরেডরা।

নিজেদের মাঠে প্রথম লেগে ১-০ গোলে লিভারপুলকে হারিয়েছিল টটেনহ্যাম। এরপর এক বুক প্রত্যাশা নিয়ে লিভারপুরের মাঠ অ্যানফিল্ডে খেলতে আসে তারা। অ্যাওয়ে ম্যাচ খেলতে এসে এমন গোহারা হারবে, সেটি ভাবনায়ও হয়তো ছিল না টটেনহ্যামের। ১-০ ব্যবধানে পিছিয়ে থেকে ম্যাচ শুরু করা লিভারপুলের প্রত্যাবর্তনের সূচনা হয় ৩৪ মিনিটে। মোহাম্মদ সালাহর ক্রস থেকে ডান পায়ের শটে গোল করেন কোডি গ্যাকপো। 

৫১ মিনিটে লিভারপুল তারকা দারউইন নুনিয়েজকে ফাউল করেন টটেনহ্যামের গোলরক্ষক অ্যান্টোনি কিনস্কি। এতে পেনাল্টি পায় লিভারপুল। পেনাল্টি থেকে শক্তিশালী শটে স্বাগতিকদের হয়ে দ্বিতীয় গোল করেন মোহাম্মদ সালাহ। ৭৫ মিনিটে লিভারপুরের হয়ে তৃতীয় গোলটি করেন ডমিনিক সোবোৎলাই। ৮০ মিনিটে হেড থেকে চতুর্থ গোল করে টটেনহ্যামের পরাজয় (৪-০) নিশ্চিত করেন ফন ডাইক।

ম্যাচের পর টটেনহ্যাম তারকা পোস্টেকোগলু আইটিভিকে বলেন, ‘কঠিন রাত। লিভারপুল আমাদের চেয়ে অনেক ভালো খেলেছে। আমরা বল নিয়ন্ত্রণ ও খেলার গতি ধরতে পারিনি। আমাদের শক্তি অনুযায়ী খেলতে পারিনি। শুরু থেকেই লিভারপুলকে ছন্দে নিয়ে যেতে দিয়েছি। যা অ্যানফিল্ডে বিশেষভাবে বিপজ্জনক।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ