র‌্যাংগস ই-মার্টের শোরুমে এক বর্ণাঢ্য আয়োজনে ‘এলজি ওলেড সি৪’ সিরিজ টেলিভিশন উন্মোচন করেছেন জনপ্রিয় গায়ক ও অভিনেতা তাহসান খান।

শনিবার ঢাকার গুলশান-২ এ অবস্থিত র‌্যাংগস ই-মার্টের শোরুমে এ উপলক্ষ্যে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

র‌্যাংগস ই-মার্টের প্রতিটি আউটলেটে পাওয়া যাবে ৫৫ ইঞ্চি, ৬৫ ইঞ্চি এবং ৭৭ ইঞ্চি এলজি ওলেড সি-ফোর সিরিজ টেলিভিশন। এই মডেলের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল, পারফেক্ট ব্ল্যাক ও পারফেক্ট কালার; ৩০ শতাংশের অধিক ব্রাইটনেস, আলফা-৯ এআই প্রসেসর ৭ জেন, ৪-কে রেজুলেশন উইথ এআই পিকচার প্রো এবং ৪০ ওয়াট এআই সাউন্ড প্রো। গেমিং এক্সপেরিয়েন্সের জন্য সেরা টেলিভিশন এলজি ওলেড সি-ফোর সিরিজ ৫০ শতাংশ ব্লু লাইট ইমিশন কমিয়ে চোখের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। উন্নত প্রযুক্তির সমন্বয়ে তৈরি টেলিভিশনটি ফ্লিকার ফ্রি এবং গ্লেয়ার ফ্রি।

এলজি ইলেকট্রনিক্স বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জেরাল্ড চুন উপস্থিত সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, র‍্যাংগস ইমার্টের সাথে নতুন এই ওলেড সি৪ সিরিজ টিভি লঞ্চ করতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। এই ওলেড সি৪ সিরিজ টেলিভিশন শুধুমাত্র উন্নত প্রযুক্তির উদাহরণ নয়, এটি আমাদের গ্রাহকদের জীবনের অংশ হয়ে তাদের বিনোদনের অভিজ্ঞতা আরো সমৃদ্ধ করবে।

তিনি আরো বলেন, র‍্যাংগস ই-মার্টের সাথে আমাদের এই অংশীদারত্ব আমাদের গ্রাহকদের কাছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি পণ্য আরো সহজলভ্য করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। নতুন এই ওলেড সি৪ টেলিভিশন গ্রাহকদের জন্য অনন্য ভিজ্যুয়াল এবং শব্দ অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করবে, যা তাদের বিনোদনের সংজ্ঞাকে বদলে দেবে।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন আশিকুল ইসলাম (হেড অব কনজিউমার ইলেকট্রনিক্স, এলজি বাংলাদেশ), র‌্যাংকন হোল্ডিংস লিমিটেডের ইলেকট্রনিক্সের বিভাগীয় পরিচালক ঈয়ামিন শরীফ চৌধুরী, হেড অফ বিজনেস রাশেদুল ইসলাম, র‍্যানকন ইলেক্ট্রনিক্স’র সিইও একেএম তৌহিদুর রহমান, সামির মাহমুদ সালেহ, চীফ অপারেটিং অফিসার, র‌্যাংকন ইলেক্ট্রনিক্স লি.

এবং অন্যান্য কর্মকর্তারা।

ঢাকা/হাসান/এনএইচ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ

চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র‌্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।

গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা। 

অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা। 

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ