রাজশাহীতে সংস্কার, জাতীয় ঐক্য ও জনভাবনা শীর্ষক নাগরিক সংলাপ
Published: 25th, January 2025 GMT
রাজশাহীতে ‘সংস্কার, জাতীয় ঐক্য ও জনভাবনা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (২৫ জানুয়ারি) বিকেলে জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে এ সংলাপের আয়োজন করে সেন্টার ফর কমিউনেকশন অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট অব বাংলাদেশ (সিসিডি বাংলাদেশ)।
সংলাপে বক্তা হিসেবে ছিলেন- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড.
অতিথি বক্তা ছিলেন- বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক এবং সাবেক সিটি মেয়র মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ত্রাণ ও পুনর্বাসন-বিষয়ক সম্পাদক শফিকুল হক মিলন, রাজশাহী মহানগর জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি ইমাজ উদ্দীন মণ্ডল, হেফাজতে ইসলামের রাজশাহী মহানগর আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান কাশেমী, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের বিভাগীয় সমন্বয়ক মাহমুদ জামাল কাদেরী, রাজশাহী হিন্দু-বৌদ্ধ-খিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের সভাপতি অচিন্ত্য কুমার, জুলাই অভ্যুত্থানে রাজশাহীর শহীদ আলী রায়হানের বাবা মাইনুল ইসলাম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পৃষ্ঠপোষক রাশেদ রাজন।
সংলাপে বক্তারা রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য বিভিন্ন মতামত তুলে ধরেন। তারা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশ ও জাতির কল্যাণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।
সংলাপে মডারেটরের দায়িত্ব পালন করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক শাতিল সিরাজ। সংলাপে সিসিডির চেয়ারপারসন ওয়ালিউর রহমান বাবু, নির্বাহী পরিচালক শাহানা পারভীন উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা/কেয়া/মাসুদ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ