রাজশাহীতে ‘সংস্কার, জাতীয় ঐক্য ও জনভাবনা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

শনিবার (২৫ জানুয়ারি) বিকেলে জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে এ সংলাপের আয়োজন করে সেন্টার ফর কমিউনেকশন অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট অব বাংলাদেশ (সিসিডি বাংলাদেশ)।

সংলাপে বক্তা হিসেবে ছিলেন- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড.

সালেহ হাসান নাকীব, লেখক ও সাংবাদিক ড. নজিব আহমেদ, নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাসানাত আলী, রাজশাহী আইনজীবী সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম, হেরিটেজ রাজশাহীর সভাপতি মাহবুব সিদ্দিকী ও সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) জেলা সভাপতি সফিউদ্দিন আহমেদ।

অতিথি বক্তা ছিলেন- বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক এবং সাবেক সিটি মেয়র মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ত্রাণ ও পুনর্বাসন-বিষয়ক সম্পাদক শফিকুল হক মিলন, রাজশাহী মহানগর জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি ইমাজ উদ্দীন মণ্ডল, হেফাজতে ইসলামের রাজশাহী মহানগর আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান কাশেমী, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের বিভাগীয় সমন্বয়ক মাহমুদ জামাল কাদেরী, রাজশাহী হিন্দু-বৌদ্ধ-খিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের সভাপতি অচিন্ত্য কুমার, জুলাই অভ্যুত্থানে রাজশাহীর শহীদ আলী রায়হানের বাবা মাইনুল ইসলাম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পৃষ্ঠপোষক রাশেদ রাজন।

সংলাপে বক্তারা রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য বিভিন্ন মতামত তুলে ধরেন। তারা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশ ও জাতির কল্যাণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।

সংলাপে মডারেটরের দায়িত্ব পালন করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক শাতিল সিরাজ। সংলাপে সিসিডির চেয়ারপারসন ওয়ালিউর রহমান বাবু, নির্বাহী পরিচালক শাহানা পারভীন উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/কেয়া/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

পেহেলগামে হামলার পর ভারতে পিএসএলের সম্প্রচার বন্ধ

ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে দ্বন্দ্ব বাধলেই সেটার প্রভাব পড়ে খেলাধুলায়। এবারও ব্যতিক্রম হচ্ছে না।

পেহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলার ঘটনায় দুই দেশের মধ্যে নতুন করে বিরোধ সৃষ্টি হয়েছে। এর জেরে ভারতে পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) সম্প্রচার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

ভারত-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে পেহেলগামে গত মঙ্গলবার কয়েকজন বন্দুকধারী নিরীহ মানুষের ওপর হামলা চালান। এতে ২৫ ভারতীয়সহ ২৬ জন প্রাণ হারান, আহত হন ১০ জন।

এ ঘটনায় পাকিস্তানের মদদ আছে বলে মনে করছে ভারত সরকার। এরই মধ্যে হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করেছে বিদ্রোহী গ্রুপ দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট (টিআরএফ), যাদেরকে পাকিস্তানি জঙ্গিগোষ্ঠী লস্কর-ই-তৈয়বার একটি শাখা মনে করে ভারত সরকার।

এ বছর ভারতের কোনো টিভি চ্যানেল ও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে আর পিএসএল দেখা যাবে না

সম্পর্কিত নিবন্ধ