সুইজারল্যান্ড থেকে ঢাকার পথে প্রধান উপদেষ্টা
Published: 25th, January 2025 GMT
সুইজারল্যান্ডের দাভোসে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বার্ষিক সভায় অংশগ্রহণ শেষে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শনিবার (২৫ জানুয়ারি) বিকেল ৫টা নাগাদ বাংলাদেশে পৌঁছানোর কথা রয়েছে তার।
প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানিয়েছেন, প্রধান উপদেষ্টা ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী এমিরেটস এয়ারলাইনসের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইট সুইজারল্যান্ডের স্থানীয় সময় শুক্রবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটে জুরিখ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে। ড.
প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ জানিয়েছেন, অধ্যাপক ইউনূস ডব্লিউইএফ শীর্ষ সম্মেলনের সময় মোট ৪৭টি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন।
তিনি আরো জানান, ড. মুহাম্মদ ইউনূস চার দিনের সুইজারল্যান্ড সফরে চার জন সরকারপ্রধান বা রাষ্ট্রপ্রধান, চার জন মন্ত্রী পর্যায়ের বিশিষ্ট ব্যক্তি, জাতিসংঘ/সদৃশ সংস্থার ১০ জন প্রধান বা শীর্ষ নির্বাহী, ১০ জন সিইও/উচ্চ পর্যায়ের ব্যবসায়ীর সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় ৯টি অনুষ্ঠান (আনুষ্ঠানিক নৈশভোজ ও মধ্যাহ্নভোজ) এবং আটটি গণমাধ্যমের সঙ্গে সম্পৃক্ত আয়োজনসহ আরো দুটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন। শুক্রবার সুইজারল্যান্ড সফরের শেষ দিনে প্রধান উপদেষ্টা সাতটির বেশি অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বার্ষিক সভায় যোগ দিতে গত ২১ জানুয়ারি দাভোসে পৌঁছান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
ঢাকা/হাসান/রফিক
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
নয়াদিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ে বৈঠক ফেব্রুয়ারিতে
বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি এবং ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের মধ্যে মহাপরিচালক (ডিজি) পর্যায়ের বৈঠক ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে। শুক্রবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধির জয়সওয়াল জানিয়েছেন, আলোচনায় সীমান্ত-সম্পর্কিত সব বিষয়ের উপর আলোকপাত করা হবে এবং পারস্পরিক সম্মত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) ও চুক্তিগুলোকে ‘সম্মান’ করার গুরুত্বের উপর জোর দেওয়া হবে।
সাপ্তাহিক প্রেস ব্রিফিংয়ে জয়সওয়াল বলেন, ‘২০২৫ সালের ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে বিএসএফ ও বিজিবির মধ্যে ডিজি পর্যায়ের আলোচনা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই আলোচনায় সীমান্ত সম্পর্কিত সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। আমরা আশা করি পারস্পরিকভাবে সম্মত সব সমঝোতা স্মারক ও চুক্তিকে সম্মান জানানো হবে। এগুলো দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে কাঠামোগত সম্পৃক্ততার ভিত্তি এবং সীমান্তে পারস্পরিকভাবে উপকারী নিরাপত্তা ও বাণিজ্য অবকাঠামো তৈরিতে সহায়তা করে।”
ঢাকা/শাহেদ