দশম গ্রেডের দাবিতে রাজপথে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
Published: 24th, January 2025 GMT
রাজপথে নেমেছেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা। তাদের দাবি একটাই-‘পে-স্কেলের দশম গ্রেডে অন্তর্ভুক্তি।’ এই দাবিতে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা।
২৪ জানুয়ারি ‘লং মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি দিয়ে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হন প্রাথমিকের শিক্ষকরা। হাজার হাজার শিক্ষককে সেখানে দেখা যায়। বিশেষ করে ঢাকা ও আশপাশের জেলার শিক্ষকরাই সমাবেশ ভরে তোলেন।
সমাবেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা তাদের বক্তব্যে সরকারের কাছে একই দাবি রাখেন। তারা চান পে-স্কেলের দশম গ্রেডে উন্নীতি করা হোক তাদের চাকরি।
আরো পড়ুন:
নৈতিক শিক্ষা দিলে শিক্ষার্থীরা দেশের সম্পদ হবে: আরএমপি কমিশনার
৪৭তম বিসিএসের আবেদনের সময় বাড়ল
সমাবেশে সংহতি জানিয়ে শিক্ষকদের সঙ্গে যোগ দেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। তিনিও তার বক্তব্যে প্রাথমিকের শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি মেনে নেওয়ার কথা বলেন।
এ সময় স্লোগানে স্লোগানে শহীদ মিনার এলাকা মুখর করে তোলেন শিক্ষকরা।
তৃতীয় শ্রেণির সরকারি কর্মচারী হিসেবে জাতি গঠনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে প্রাথমিকের শিক্ষকদের ওপর। এই পরিহাস থেকে তারা পরিত্রাণ চান। মিছিলের স্লোগানে উঠে আসে সেই দাবি।
এই দাবি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার যমুনার কার্যালয়ে যাওয়ার পথে তাদের শাহবাগে আটকে দেয় পুলিশ। সেখানে পুলিশের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা হচ্ছে শিক্ষকদের।
ঢাকা/রায়হান/রাসেল/এসবি
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর শ ক ষকদ র র শ ক ষকর
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ