হাজারীবাগে ব্যবসায়ীকে গুলি করে ৭০ ভরি স্বর্ণ ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ
Published: 24th, January 2025 GMT
রাজধানীর হাজারীবাগে স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা ৭০ ভরি স্বর্ণ ও নগদ চার লাখ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে হাজারীবাগের বেড়িবাঁধ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ স্বর্ণ ব্যবসায়ীর নাম সজল রাজবংশী।
জয় রাজবংশী বলেন, আমার বড় ভাই সজল রাজবংশী কামরাঙ্গীরচর এলাকার ইতি জুয়েলার্সের মালিক। তিনি গতকাল রাতে তার জুয়েলারি দোকান বন্ধ করে ব্যাগের মধ্যে ৭০ ভরি স্বর্ণ ও নগদ চার লাখ টাকা নিয়ে মোটরসাইকেলে করে হাজারীবাগের জেলেপাড়ার বাসায় ফিরছিলেন। পথে হাজারীবাগের বেড়িবাঁধ এলাকায় মোটরসাইকেলে করে আসা চার-পাঁচজন ব্যক্তি সজল রাজবংশীর বাঁ পায়ে গুলি কর তার কাছে থাকা ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে যান। পরে আহত অবস্থায় সজল রাজবংশীকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়।
তিনি বলেন, ঢামেক হাসপাতালে ভাই প্রাথমিক চিকিৎসা নেন। পরে তাকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়।
ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের পরিদর্শক মো.
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
সম্মেলন বাতিল চেয়ে বিএনপির একাংশের বিক্ষোভ মিছিল
হোসেনপুর উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলন বাতিল চেয়ে দলের একাংশ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে। শুক্রবার দুপুরে বিক্ষোভ মিছিল শেষে গোবিন্দপুর বাজারে সমাবেশ হয়।
সমাবেশে বক্তৃতা করেন ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সচিব শহীদুল ইসলাম, ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সভাপতি সিরাজ উদ্দিন, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব এবিএম জহির উদ্দিন সোহেল, ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য আব্দুস সাত্তার, নূরে আলম এরশাদ প্রমুখ। রোববার গোবিন্দপুর বাজারে সম্মেলন হওয়ার কথা রয়েছে।
বক্তারা বলেন, গোবিন্দপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম হিমেল ও তাঁর সহযোগীরা নিজেদের লোক নিয়ে সাজানো সম্মেলন করতে চাচ্ছেন। এটা দলের নেতাকর্মীরা মানে না। আওয়ামী লীগের দোসরদের নিয়ে করা কাউন্সিলের চিন্তা বাদ দিয়ে নির্যাতিত ত্যাগী নেতাকর্মীকে স্থান দিতে হবে।
এ বিষয়ে শফিকুল ইসলাম হিমেল বলেন, সম্মেলনের আয়োজন করেছে বিএনপি। মিছিল করেছে যুবদল। তাদের কোনো সাংগঠনিক এখতিয়ার নেই সম্মেলনের বিরুদ্ধে মিছিল করার।
এ প্রসঙ্গে সিরাজ উদ্দিনের ভাষ্য, কথাটা ঠিক নয়। ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সচিব শহীদুল ইসলামসহ একাধিক বিএনপি নেতা মিছিলে অংশ নিয়েছেন। তারা বক্তব্যও দিয়েছেন বলে দাবি তাঁর।
এ ব্যাপারে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম ও হোসেনপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক জহিরুল ইসলাম মবিনকে একাধিকবার ফোন করা হয়। তাদের ফোন বন্ধ থাকায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।