‘আমার কাছে বিয়েটা ভীষণ আনন্দদায়ক, মজার আর ফুলফিলিং’
Published: 24th, January 2025 GMT
ভারতীয় বাংলা সিনেমার অভিনেতা-নির্মাতা পরমব্রত চ্যাটার্জি। বাংলাদেশি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। এ নির্মাতার পরবর্তী সিনেমা ‘এই রাত তোমার আমার’। চলতি মাসের শেষের দিকে সিনেমাটি মুক্তির কথা রয়েছে।
বয়স্ক দম্পতির গল্প নিয়ে এগিয়েছে ‘এই রাত তোমার আমার’ সিনেমার কাহিনি। প্রধান দুই চরিত্র রূপায়ন করেছেন অপর্ণা সেনগুপ্ত ও অঞ্জন দত্ত। তেতাল্লিশের পরমব্রত বয়স্ক দম্পতির গল্প নিয়ে সিনেমা বানিয়ে দারুণ আলোচনায় উঠে এসেছেন।
ব্যক্তিগত জীবনে পরমব্রত সংগীতশিল্পী অনুপম রায়ের প্রাক্তন স্ত্রী পিয়া চক্রবর্তীর সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। কিন্তু পরমব্রতর কাছে দাম্পত্য জীবন মানে কী? ভারতীয় একটি গণমাধ্যমে এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন ‘বাইশে শ্রাবণ’খ্যাত এই অভিনেতা।
আরো পড়ুন:
বাবার ‘লক্ষ্মী ট্যারা’ চোখ নিয়ে স্মৃতিকাতর স্বস্তিকা
রঞ্জিত মল্লিকের বাড়িতে তারার মেলা
পরমব্রত চ্যাটার্জি বলেন, “আমি অনেক বেশি বয়সে বিয়ে করেছি। আমার বন্ধুরা ৩০ বছরে বিয়ে করেছে। তারা এখন ক্লান্ত। আমি ৪২ বছরে বিয়ে করেছি। মানে আরো ১২ বছর পূর্ণ স্বাধীনতা উপভোগ করেছি।”
স্ত্রীর সঙ্গে সময় কাটাতে ভালো লাগে পরমব্রতর। তা জানিয়ে এই নির্মাতা বলেন, “আমার বাড়ি ফিরতে ভীষণ ভালো লাগে। বউ, পোষ্যদের সঙ্গে সময় কাটাতে ভালো লাগে। আমার দু’জন হাউজ স্টাফ আছেন। তারাও আমার পরিবারের অংশ। আমার কাছে বিয়েটা ভীষণ আনন্দদায়ক, মজার আর ফুলফিলিং।”
২০২১ সালে পিয়া চক্রবর্তীর সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন সংগীতশিল্পী অনুপম রায়। ওই সময়ে গুঞ্জন উঠেছিল, পরমব্রতর সঙ্গে পরকীয়ার কারণে অনুপমের সংসার ভেঙেছে। যদিও তা অস্বীকার করেন পরমব্রত। কিন্তু ২০২৩ সালের ২৭ নভেম্বর সেই পিয়ার গলায় মালা পরিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েন পরমব্রত। তবে সব সমালোচনা পেছনে ফেলে দাম্পত্য জীবনে দারুণ উপভোগ করছেন তিনি।
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র
এছাড়াও পড়ুন:
সিলেটে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে ফেরিওয়ালা খুন
সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে এক ফেরিওয়ালা খুন হয়েছেন। গতকাল রোববার রাত সাড়ে আটটার দিকে উপজেলার খাজাঞ্চি ইউনিয়নের পীরের বাজারের পাশে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত নীপেশ তালুকদার (৪২)। তাঁর গ্রামের বাড়ি সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার সুনামপুর গ্রামে।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে গতকাল রাত ১১টার দিকে লাশ উদ্ধার করে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, নীপেশের গ্রামের বাড়ি দিরাইয়ে হলেও সিলেট নগরের জালালাবাদ থানার তেমুখী এলাকায় তিনি দীর্ঘদিন ধরে পরিবার নিয়ে বসবাস করে আসছেন। তিনি প্রতিদিন বাইসাইকেল দিয়ে হাটবাজারে পান, সুপারি ও সিগারেট ফেরি করে বিক্রি করতেন। গতকালও একইভাবে বিক্রি শেষে সন্ধ্যায় তিনি পীরের বাজার এলাকা দিয়ে ফিরছিলেন। বাজারের পশ্চিম পাশে আসামাত্রই কিছু ছিনতাইকারী নীপেশের পথরোধ করে এবং একপর্যায়ে তাঁর বুকের বাঁ পাশে ছুরিকাঘাত করে।
বিশ্বনাথ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এনামুল হক চৌধুরী গতকাল রাত ১২টায় প্রথম আলোকে বলেন, হত্যাকারীদের শনাক্ত করার চেষ্টা করছে পুলিশ। দ্রুত অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করা হবে।