বলিউড অভিনেতা রাজপাল যাদবের বাবা মারা গেছেন। শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) ভোররাতে দিল্লিতে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন নওরঙ্গ যাদব।
ইন্ডিয়া টুডে জানিয়েছে, সিনেমার শুটিংয়ের জন্য থাইল্যান্ডে অবস্থান করছিলেন রাজপাল যাদব। বাবার অসুস্থতার খবর পেয়ে দিল্লিতে ফিরেন। তার বাবা দিল্লির এআইআইএমএস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
রাজপাল যাদবের বাবা বেশ কিছু দিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। তবে বাবার মৃত্যু নিয়ে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য দেননি ‘ভুল ভুলাইয়া’খ্যাত এই তারকা।
আরো পড়ুন:
রুপালি দুনিয়ায় অক্ষয়ের ভাগ্নি
আমি মায়ের লেভেলে পৌঁছানোর চেষ্টাও করব না: খুশি কাপুর
একটি সূত্র জানায়, রাজপাল যাদব ভারতের উত্তরপ্রদেশের শাহজাহানপুরের বাসিন্দা। বাবার শেষকৃত্য নিজ জেলাতেই করাতে চান এই অভিনেতা।
রাজপাল অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ‘বেবি জন’। গত বছরের ২৫ ডিসেম্বর প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় এটি। তার হাতে এখন বেশ কটি সিনেমার কাজ রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো— ‘ভুলভুলাইয়া থ্রি’। শুটিং শেষে সিনেমাটির পোস্ট প্রোডাকশনের কাজ চলছে।
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র
এছাড়াও পড়ুন:
দেশের প্রথম নারী ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
বাংলাদেশ প্রথম নির্বাচিত নারী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট চন্দনা গ্রামের বাসিন্দা শামসুন্নাহার চৌধুরী মারা গেছেন।
শুক্রবার আছর নামাজের পর জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
এর আগে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ঢাকার বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
মৃত্যুকালে তিনি স্বামী, সন্তানসহ আত্মীয়স্বজন ছাড়াও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন। সিঙ্গাপুর, ভারতসহ বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসা নিয়েছেন তিনি। চুনারুঘাট উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবু তাহেরের স্ত্রী তিনি।
তিনি চুনারুঘাট উপজেলার মিরাশী ও দেওরগাছ ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ৩ বার চেয়ারম্যান নির্বাহিত হন। এরমধ্যে ১৯৮৮ সালে প্রথম মিরাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। সারা দেশে তখন তিনিই ছিলেন প্রথম নারী ইউপি চেয়ারম্যান। সেই থেকে রাজনীতিতে জড়ান। ১৯৯৩ সালে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন।
শামছুন্নাহার চৌধুরী ৩ বার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি নানা সামাজিক দায়িত্ব পালন করেছেন। পেয়েছেন অতিশ দীপঙ্কর জয়িতাসহ নানা পুরস্কার। হয়েছেন জেলার শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান। কাজ করেছেন নারী উন্নয়নে।
তার মৃত্যুতে সুশীল সমাজ, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন শোক প্রকাশ করেছে।