ভালুকায় শীতকালীন পিঠা ও তারুণ্যের উৎসব হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে হবিরবাড়ী ইউনিয়ন সোনার বাংলা স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে এ পিঠা উৎসব হয়। শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা পিঠা উৎসবে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
উৎসবে শিক্ষার্থীদের স্টলে স্টলে শীতকালীন পিঠা সাজিয়ে রাখতে দেখা যায়। সুজি পিঠা, চিতই পিঠা, নকশি পিঠা, দুধচিতই, পুলি, পাটিসাপটা, সেমাই পিঠা, ভাপাসহ হরেক রকমের শীতের পিঠা স্থান পায় স্টলে। পিঠা উৎসব আয়োজনে মানুষ আগ্রহ নিয়ে আসছেন ও উপভোগ করছেন।
হবিরবাড়ী ইউনিয়ন সোনার বাংলা স্কুল অ্যান্ড কলেজের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আবু সাঈদ জুয়েলের সভাপতিত্বে পিঠা উৎসবের উদ্বোধন করেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোর্শেদ আলম। বিকালে সমাপনী অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত আলোচনা শেষে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাসান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
কানাডার টরেন্টোতে বাংলা বর্ষবরণ উৎসব
উৎসবমুখর ও বর্ণিল আয়োজনের মধ্যে দিয়ে কানাডার টরেন্টোতে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বাংলা বর্ষবরণ উৎসব ১৪৩২। কর্মময় একঘেয়েমি জীবন থেকে বেরিয়ে এসে প্রবাসী বাঙালিরা আনন্দ উৎসবে মেতেছিলেন অন্যরকম এক মিলনমেলায়।
স্থানীয় সময় রোববার দুপুর ১টায় মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু হয় শপার্স ওয়ার্ল্ড এর পার্কিং লট থেকে। এসময় প্রচুর সংখ্যক অভিবাসী বাঙালি পায়ে হেঁটে টায়রা এভিনিউ ধরে সমবেত হন ডেন্টনিয়া পার্ক শহীদ মিনার পাদদেশে।
টরেন্টোর বাঙালি অধ্যুষিত এলাকা ডেন্টোনিয়া পার্কে বৈশাখের রঙ, ভালবাসার রঙ, আড্ডার রঙ, লোকজ ভাবনা, বাংলার ঐতিহ্য ও আনুষ্ঠানিকতায় একে অপরের সান্নিধ্যে শ্রদ্ধা, ভালবাসা বিনিময়ের মাধ্যমে হৃদয়-মন ভরে উঠেছিল প্রবাসী জীবনের আনন্দ জয়গানে। এদিন শিশু কিশোরদের হাতে মুখ ও মুখোশ নিয়ে ছিল বৈশাখী মঙ্গলশোভা যাত্রা।
আয়োজকরা জানান, নবপ্রজন্মের কাছে আবহমান বাংলার কৃষ্টি ইতিহাস, ঐতিহ্য ও জাতীয় স্বত্ত্বাকে তুলে ধরাই ছিল বাংলা বর্ষবরণ উৎসবের মূল লক্ষ্য।