সিদ্ধিরগঞ্জে জঁমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে গোদনাইল প্রিপিয়ার লীগ-জিপিএল সিজন-২ এর চ্যাম্পিয়নস ট্রফির মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারী) বিকালে নাসিক ৮ নম্বর ওয়ার্ডের গোদনাইল ভাঙ্গারপুল এলাকাস্থ ডিএনডি লেক পাড়ের উন্মুক্ত মঞ্চে এ মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়।

এবারের জিপিএল সিজন-২ এর টি-১০ লীগে প্রথম পর্বে ৭টি দল অংশগ্রহণ করেন। আজ লীগের দ্বিতীয় পর্বে সেমি ফাইনালে ইনভিন্সিবল টাইটানস বনাম অগ্রগামী সংঘ এবং ইয়াং ভয়েজ বনাম ট্রফি ফাইটার মুখোমুখী হবে। আগামী ৩১ জানুয়ারী ফাইনাল খেলা এবং ১১ ফেব্রুয়ারী পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। 

গোদনাইল প্রিপিয়ার লীগ-জিপিএল সিজন-২ এর আয়োজক কমিটির উপদেষ্টা বিশিষ্ট সমাজ সেবক মো: দেলোয়ার হোসেন খোকনের সভাপতিত্বে এবং উপদেষ্টা আজিম মোল্লা বাপ্পীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে উক্ত  অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক হৃদয় শিকদার, সদস্য সচিব কাজল হোসেন, সদস্য রোমান মোল্লা, কবির মোল্লা, শফিকুল ইসলাম দিদার, শাহজালাল ভুইয়া, রিপন, জীবন শিকদার ও বাবু শিকদার।

এরআগে বছরের ২৬ ডিসেম্বর বিকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, পায়রা উড়ানো, জার্সি উন্মোচন, আলোচনা সভা ও আতশবাজীর মত জঁমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে জিপিএল সিজন-২ এর আনুষ্ঠানিক শুভ উদ্বোধন করা হয়। 
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালের দাবি

হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার এবং চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানকে স্মারকলিপি দিয়েছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা–কর্মচারী। 

বৃহস্পতিবার ২৮ হাজার ৩০৭ কর্মীর সই করা এক হাজার ৪২৮ পৃষ্ঠার এই স্মারকলিপি উপদেষ্টার দপ্তরে জমা দেওয়া হয়। 

এতে বলা হয়, সংস্কার দাবির কারণে মাঠপর্যায়ে কোনো কর্মসূচি না থাকা সত্ত্বেও গত ১৬ অক্টোবর পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) ১০ জন কর্মকর্তাকে বিনা নোটিশে চাকরিচ্যুত করে। একই দিন তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। পরদিন সকাল থেকে শুরু হয় কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার এবং আরও ১৪ জনকে চাকরিচ্যুত করা হয়। এই ঘটনায় সমিতির কর্মীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও হতাশার জন্ম দেয়, যার ফলে কিছু এলাকায় সাময়িক বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটে।

স্মারকলিপি আরও বলা হয়, আরইবি এখনও মামলা, চাকরিচ্যুতি, বদলি, সাসপেন্ড বিভিন্ন হয়রানিমূলক পদক্ষেপ অব্যাহত রেখেছে। শুধু স্মারকলিপিতে সই দেওয়ার কারণেও সম্প্রতি মাদারীপুর ও রাজশাহীর কর্মকর্তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রায় অর্ধশতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সংযুক্ত করে তদন্তের নামে হয়রানি ও শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা চলছে। চাকরি হারিয়ে, মামলা ও জেল-জুলুমের শিকার হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো খুবই মানবেতর জীবনযাপন করছে। এমনকি ক্ষতিগ্রস্তদের ছেলেমেয়ের পড়াশোনাও চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। এর আগে গত ২৫ জানুয়ারি সমিতির ৩০ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারীর সই করা স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। 

স্মারকলিপিতে মামলা প্রত্যাহার ও চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালের দাবি জানানো হয়েছে। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ