হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার তুলসীপুর বাজার এলাকা থেকে ৫১ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ করেছে বিজিবি।

বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) ভোর ৫টার দিকে এ পণ্য জব্দ করা হয় বলে সরাইল ব্যাটালিয়নের (২৫ বিজিবি) লেফটেন্যান্ট কর্নেল তানজিলুর রহমানের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সীমান্ত পিলার ১৯৯০/এমপি থেকে প্রায় ২ কিলোমিটার বাংলাদেশের অভ্যন্তরে তুলসীপুর বাজার এলাকায় অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে ভারতীয় উন্নতমানের কসমেটিক্স সামগ্রী ১২ হাজার ২২৮ পিস এবং থ্রি-ডি আইবল ক্যান্ডি ৯ হাজার ৩৭৫ পিস জব্দ করা হয়। এসব পণ্যের বাজারমূল্য প্রায় ৫১ লাখ ১২ হাজার ৭৫০ টাকা।

আরো পড়ুন:

বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকালে ২ যুবক আটক

পিলখানা হত্যাকাণ্ড: আড়াই শতাধিক আসামির জামিন, মুক্তি মিলবে ২ দিন পর

বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, জব্দকৃত চোরাচালান পণ্য হবিগঞ্জ কাস্টমস অফিসে জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।

ঢাকা/মামুন/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

মুশফিকের শেষ ওভারে নয়, খুলনা ম্যাচ ফসকেছে হোল্ডারের দুই বলে

শেষ দুই ওভারে চিটাগং কিংসের দরকার ছিল ২১ রান। ১৯তম ওভারে এসে হাসান মাহমুদ দেন মাত্র ৬ রান। সমীকরণ চলে আসে ৬ বলে ১৫ রানের। খুলনা টাইগার্স অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের হাতে বোলার ছিলেন দুজন- ৩ ওভারে ২৩ রান দেওয়া জেসন হোল্ডার ও ২ ওভারে ১৭ রান দেওয়া মুশফিক হাসান।

পৌনে তিন শ টি-টোয়েন্টি খেলা হোল্ডারের অভিজ্ঞতা অনেক। মুশফিক এই বিপিএলের মাঝপথেই ইনজুরি কাটিয়ে ফিরেছেন। মিরাজ বেছে নেন দ্বিতীয়জনকে। কিন্তু তার ওই আস্থার প্রতিদান দিতে পারেননি বাংলাদেশের তরুণ পেসার। তাঁর শেষ ওভার থেকে ১৫ রানই তুলে নিয়েছে চিটাগং, খুলনা ম্যাচ হেরেছে একেবারে তিরে গিয়ে। খোলাচোখে দেখলে অভিজ্ঞ হোল্ডারের বদলে তরুণ মুশফিকের হাতে বল তুলে দেওয়াই খুলনার হারের বড় কারণ। তবে অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ এমনটা মনে করেন না।

বরং হোল্ডারকে শেষ ওভার না দেওয়ার যৌক্তিকতা তুলে ধরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই সাবেক অধিনায়ককে হারের দায়ও দিয়েছেন মিরাজ। শেষ ৩ ওভারে চিটাগংয়ের দরকার ছিল ৩৪ রান। ১৮তম ওভারে বোলিংয়ে এসে আলিস আল ইসলামের কাছে একটি ছক্কা ও চার হজম করেন হোল্ডার, ম্যাচটা ওখানেই ছুটে গেছে বলে মনে করেন মিরাজ। ওভারে খরচ হয় ১৩ রান।

শেষ বলের চারে ম্যাচ হার, হতাশায় কিছুক্ষণ মাটিতেই বসে থাকলেন মুশফিক হাসান

সম্পর্কিত নিবন্ধ