সুযোগকে কাজে লাগিয়ে গবেষণার মান বাড়াতে হবে: হাবিপ্রবি উপাচার্য
Published: 23rd, January 2025 GMT
ইউজিসির দেওয়া সুযোগকে কাজে লাগিয়ে গবেষণার মান বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. এনামউল্যা।
তিনি বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জ্ঞান ও গবেষণায় দক্ষ করে গড়ে তোলার জন্য বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) মাধ্যমে এ প্রকল্প শুরু করেছে। এর অন্যতম লক্ষ্য হলো, গবেষণা ক্ষেত্রকে আরও বিস্তৃত করে তা আন্তজার্তিক পর্যায়ে উন্নীত করা।”
তিনি আরো বলেন, “আমাদের নিজ নিজ জায়গা থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে। এ সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে প্রত্যেকের গবেষণার মান বাড়াতে হবে। যার মাধ্যমে হাবিপ্রবিকে আমরা আন্তজার্তিক পর্যায়ে উপস্থাপন করতে পারব।”
বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) বিকাল ৪ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়াম-২’তে হাবিপ্রবি ইন্সটিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল আয়োজিত প্রকল্প প্রস্তাবনা শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এসব কথা বলেন।
আইকিউএসি’র পরিচালক কৃষিবিদ অধ্যাপক ড.
কি-নোট স্পিকার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউজিসি পরিচালিত প্রকল্পের পরিচালক অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান।
আইকিউএসি’র অতিরিক্ত পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. মোমিনুর রহমানের সঞ্চালনায় কর্মশালায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় চেয়ারম্যানবৃন্দসহ অন্যান্য শিক্ষকরা অংশগ্রহণ করেন।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) পরিচালিত ‘হায়ার এডুকেশন অ্যাক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ প্রকল্পটি দেশের উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার মানোন্নয়ন ও রূপান্তরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। ৫ বছর মেয়াদী এ প্রকল্প বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের যৌথ অর্থায়নে পরিচালিত হচ্ছে।
ঢাকা/সংগ্রাম/মেহেদী
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর প রকল প পর চ ল ইউজ স
এছাড়াও পড়ুন:
মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা কর্মকর্তার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার উচ্চ প্রতিনিধির ফোনালাপ
যুক্তরাষ্ট্রের উপজাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অ্যালেক্স এন ওং বুধবার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ (উচ্চ প্রতিনিধি) ড. খলিলুর রহমানের সঙ্গে টেলিকনফারেন্স করেছেন। দুই কর্মকর্তা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন এবং যোগাযোগ অব্যাহত রাখতে সম্মত হয়েছেন।
প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বাসসকে বলেন, নতুন মার্কিন প্রশাসন এবং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মধ্যে এটি এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ পর্যায়ের যোগাযোগ।
মার্কিন সরকার সম্প্রতি রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য ৭৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের নতুন আর্থিক সহায়তা নিশ্চিত করেছে। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সাহায্যের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে বড় সরবরাহকারী। ২০১৭ সাল থেকে তারা প্রায় ২.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অবদান রেখেছে এবং জাতিসংঘকে জরুরি খাদ্য ও পুষ্টি সহায়তা প্রদান করে আসছে।
যুক্তরাষ্ট্র জুলাই বিদ্রোহের সময় বাংলাদেশের ছাত্রী প্রতিবাদী নেতাদের মর্যাদাপূর্ণ ম্যাডেলিন অ্যালব্রাইট অনারারি গ্রুপ অ্যাওয়ার্ড প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।