শেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ দিল ৭ কোম্পানি
Published: 23rd, January 2025 GMT
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সাতটি কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের ব্যাংক হিসাবে পাঠানো হয়েছে। ২০২৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য এ লভ্যাংশ বিতরণ করেছে কোম্পানিটি।
কোম্পানিগুলো হচ্ছে— সায়হাম টেক্সটাইল, সায়হাম কটন, বেঙ্গল উইনসোর, এডিএন টেলিকম, ইউনাইটেড পাওয়ার, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ এবং এসিআই লিমিটেড।
বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, সমাপ্ত হিসাব বছরের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বাংলাদেশ ইলেকট্রিক ফান্ড ট্রান্সফার নেটওয়ার্কের (বিইএফটিএন) মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক হিসাবে পাঠানো হয়েছে।
আলোচ্য অর্থবছরে সায়হাম টেক্সটাইল ৫ শতাংশ, সায়হাম কটন ৫ শতাংশ, ৫ শতাংশ, এডিএন টেলিকম ১০ শতাংশ, ইউনাইটেড পাওয়ার ৬০ শতাংশ, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা দিয়েছিলো। আর সমাপ্ত সময়ে এসিআই লিমিটেড ৩৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা দিয়েছিলো। এর মধ্যে ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ।
কোম্পানি সাতটির বার্ষিক সাধারণ সভায় শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিক্রমে ঘোষিত লভ্যাংশ অনুমোদন করা হয়।
ঢাকা/এনটি/এনএইচ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
মেজর সিনহা হত্যা মামলার আপিলের শুনানি শুরু
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের করা আপিলের শুনানি শুরু হয়েছে। বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান ও বিচারপতি মো. সগীর হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে গতকাল বুধবার এ শুনানি শুরু হয়।
মামলার পেপারবুক (রায়সহ যাবতীয় বৃত্তান্ত) থেকে এফআইআর ও জব্দ তালিকা আদালতে পড়ে শোনান রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হুমায়ুন কবির মঞ্জু। তিনি শুনানিতে বলেন, এটি আলোচিত মামলা। সারাদেশের মানুষ তাকিয়ে আছে। আজ বৃহস্পতিবার ফের শুনানির দিন ধার্য রাখা হয়েছে।
আদালতে আসামিপক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এসএম শাহাজাহান। এর আগে গত সপ্তাহে প্রধান বিচারপতি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে মেজর সিনহা হত্যা মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য হাইকোর্টের এই বেঞ্চকে নির্ধারণ করে দেন।
২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভের শামলাপুর চেকপোস্টে গুলি করে হত্যা করা হয় সিনহা মো. রাশেদ খানকে। তিনি কয়েকজন তরুণকে সঙ্গে নিয়ে ভ্রমণবিষয়ক তথ্যচিত্র বানানোর জন্য কক্সবাজারে গিয়েছিলেন। ২০২২ সালের ৩১ জানুয়ারি এ মামলায় রায় দেন কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল। রায়ে টেকনাফ থানার সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের সাবেক পরিদর্শক লিয়াকত আলীর ফাঁসির আদেশ দেওয়া হয়।