রূপগঞ্জে বিএসটিআইয়ের অনুমোদন না থাকায় মিষ্টি জাতীয় খাদ্য ও মুখরোচক খাদ্যপন্য উৎপাদনকারী দুটি প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালিয়ে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) উপজেলার তারাবো পৌরসভার বিশ্বরোড এলাকায় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. তারিকুল আলম একটি ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন।  এ সময় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ খাবার তৈরির দায়ে শুভ সন্দেশকে ৩০ হাজার এবং বিএসটিআইয়ের অনুমোদন না থাকায় ফুলকলি মিষ্টিকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

এছাড়াও শুভ সন্দেশের কারখানা থেকে বিপুল পরিমান পচা গুড়, বড়ই, আটা, চিনি, ক্যামিকেল, ডিডি পাউডার, আচার, সন্দেশ, তেতুল জব্দ করে নষ্ট করা হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএসটিআই কর্মকর্তা শাফায়েত হোসেন, থানা পুলিশ ও গণমাধ্যম কর্মীরা।

অভিযান শেষে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো.

তারিকুল আলম বলেন, বিএসটিআইয়ের অনুমোদন না থাকা, অস্বাস্থকর পরিবেশে মুখরোচক খাবার তৈরি করায় দুই প্রতিষ্ঠানকে টাকা ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং জব্দকৃত মালামাল নষ্ট করা হয়। আমাদের এ কার্যক্রম চলমান পক্রিয়া।
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: র পগঞ জ ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

কুষ্টিয়ায় গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো হানিফের বাড়ি

কুষ্টিয়ায় এক্সকাভেটর দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মাহবুব উল আলম হানিফের বাড়ি। বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টার দিকে শহরের পিটিআই সড়কে তিনতলা বাড়িটি ভাঙা শুরু হয়।

এর আগে গত ৪ আগস্ট ও ৫ আগস্ট এই বাড়িতে ভাঙচুর চালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এ ঘটনার পর বাড়িটিতে ইট ছাড়া কিছুই ছিল না।

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, একটি বুলডোজার নিয়ে প্রথমে বাড়ির প্রধান ফটক ও সীমানা প্রাচীর গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। এ সময় ছাত্র-জনতা স্লোগান দিতে থাকে ‘স্বৈরাচারের আস্তানা জ্বালিয়ে দাও, পুড়িয়ে দাও’। বাড়ির সামনে এ সময় অনেকেই ভিড় করেন।

এর আগে উপজেলা মোড় থেকে একটি মশাল মিছিল নিয়ে ছাত্র-জনতা হানিফের বাড়ির সামনে আসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যরা। রাত ১০টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত হানিফের বাড়িতে ভাঙচুর চালান বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা।

সম্পর্কিত নিবন্ধ