উপদেষ্টাদের কেউ রাজনীতি করলে সরকার থেকে বের হয়ে করবে— এমনটা জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। সরকারের কাজে রাজনৈতিক দলের হস্তক্ষেপ অনুচিত বলেও জানিয়েছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাসে এ মন্তব্য করেন আসিফ মাহমুদ।

তিনি বলেন, ‘‘সরকারে থেকে রাজনৈতিক দলের সাথে কোনো প্রকার সংশ্লিষ্টতার বিরুদ্ধে আমরাও।’’

আরো পড়ুন:

অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন ফখরুলের

ফখরুলের বিশ্বাস, সরকার আগস্টের মধ্যে নির্বাচন করতে পারে

যুব উপদেষ্টা আরো বলেন, ‘‘একই সাথে রাজনৈতিক দলেরও সরকারের কাজে হস্তক্ষেপ করা অনুচিত। বিভিন্ন সরকারি/সাংবিধানিক গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগে তদবির/চাপ প্রয়োগ করা অনুচিত।’’

পড়ুন: বিএনপির ‘নিরপেক্ষ সরকার দাবি’ ওয়ান-ইলেভেনের ইঙ্গিত: উপদেষ্টা নাহিদ

ধারণা করা হচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের দেওয়া এক সাক্ষাৎকারের প্রতিক্রিয়ায় এ মন্তব্য করেছেন আসিফ মাহমুদ।

ওই সাক্ষাৎকারে ফখরুল বলেন, ‘‘যদি সরকার পূর্ণ নিরপেক্ষতা পালন করে, তাহলেই তারা নির্বাচন পরিচালনা করা পর্যন্ত থাকবে। তা না হলে নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে।’’

সাক্ষাৎকারে মির্জা ফখরুল আরো বলেছেন, ‘‘অধ্যাপক ড.

মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে না পারলে নির্বাচন করতে পারবেন না। একই সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারে নিজেদের প্রতিনিধি রেখে ছাত্ররা নির্বাচনে অংশ নিতে চাইলে অন্য রাজনৈতিক দলগুলো বিষয়টি মেনে নেবে না।’’

ঢাকা/এনএইচ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ম র জ ফখর ল ইসল ম আলমগ র ব এনপ র জন ত ক উপদ ষ ট সরক র র ফখর ল

এছাড়াও পড়ুন:

সালাহ, কেইন, না লেভা—সোনার জুতার লড়াইয়ে কে কোথায়

এবার কি তবে অবশেষে ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু জিততে যাচ্ছেন মোহাম্মদ সালাহ?
আভাস সে রকমই। তবে মৌসুমের শেষে এসে যদি রবার্ট লেভানডফস্কি বা হ্যারি কেইন অবিশ্বাস্য কিছু করে ফেলেন, আরও একবার হতাশ হতে হবে লিভারপুলের মিসরীয় ফরোয়ার্ডকে। আরও একবার কথাটা বলা হচ্ছে, কারণ আগেও বেশ কয়েকবার এই পুরস্কার জেতার খুব কাছে গিয়েছিলেন সালাহ, শেষ পর্যন্ত জিততে পারেননি। অন্যদিকে লেভানডফস্কি, কেইন কিংবা আর্লিং হলান্ডের এরই মধ্যে সৌভাগ্য হয়েছে পুরস্কারটি জেতার।

ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু কী

সহজ কথায়, প্রতি মৌসুমে ইউরোপের প্রতিটি দেশের সর্বোচ্চ লিগগুলোর মধ্যে যিনি সবচেয়ে বেশি গোল করেন, তাঁকে দেওয়া হয় সোনার বুট, যে পুরস্কারের আনুষ্ঠানিক নাম ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু।
এমনিতে ইউরোপের সব লিগই আলাদা করে প্রতি মৌসুমের সর্বোচ্চ গোলদাতাকে গোল্ডেন বুট পুরস্কার দেয়। তবে ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু তাঁকেই দেওয়া হয়, যিনি পুরো ইউরোপে সব লিগ মিলিয়ে গোলের জন্য সবচেয়ে বেশি পয়েন্ট পান। পয়েন্ট হিসাব করা হয় গোলসংখ্যা ও সংশ্লিষ্ট লিগের মানের ওপর ভিত্তি করে।  

লিগে ৩৩ ম্যাচে সালাহ গোল করেছেন ২৭টি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ