ঢাবির ফিল্ম-ফটোগ্রাফি বিভাগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
Published: 23rd, January 2025 GMT
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) টেলিভিশন, ফিল্ম অ্যান্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের ১৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) সকালে অধ্যাপক মুজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এ উপলক্ষে কেক কাটা, আলোচনা সভা, ডকুমেন্টারি প্রদর্শন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়।
বিভাগীয় চেয়ারম্যান এস এম ইমরান হোসেনের সভাপতিত্বে এর উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ঢাবি উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড.
প্রভাষক খন্দকার রুবাইয়াত মুরসালিনের সঞ্চালনায় এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক রাশেদা ইরশাদ নাসির এবং খ্যাতিমান চলচ্চিত্র অভিনেতা খাজা নাঈম মুরাদ।
উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ বলেন, “টেলিভিশন, ফিল্ম ও ফটোগ্রাফি শিল্পের প্রসার ও আধুনিকায়নে এ বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারেন। দেশের চলচ্চিত্র শিল্পের উন্নয়নে ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়া সম্পর্ক আরও জোরদার করতে হবে। শিক্ষার্থীদের প্রায়োগিক জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এসব শিল্পের অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সঙ্গে বিভাগের সম্পৃক্ততা বাড়াতে হবে।”
ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ