ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ‘কর্নেল অব দ্য রেজিমেন্ট’ হলেন সেনাপ্রধান
Published: 23rd, January 2025 GMT
সেনাবাহিনীর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ১৭তম ‘কর্নেল অব দ্য রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হয়েছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) সকালে চট্টগ্রাম সেনানিবাসে ঐতিহ্যবাহী ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টারের শহীদ এম আর চৌধুরী প্যারেড গ্রাউন্ডে অভিষেক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অভিভাবকত্ব গ্রহণ করেন সেনাপ্রধান।
এর আগে, প্যারেড গ্রাউন্ডে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের একটি চৌকস দল সেনাপ্রধানকে গার্ড অব অনার প্রদান করে।
আরো পড়ুন:
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
কুষ্টিয়ায় সেনা অভিযানে সন্ত্রাসী রেজা গ্রেপ্তার
অভিষিক্ত হয়ে সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, “বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নতুন নতুন ইউনিট প্রতিষ্ঠা, আধুনিক অস্ত্র ও সরঞ্জামাদিসহ বহু উন্নয়ন এবং কল্যাণমূলক কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।” চলমান এ প্রক্রিয়াকে আরো বেগবান ও আধুনিকায়ন করতে কাজ করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
অনুষ্ঠান শেষে সেনাবাহিনী প্রধান ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ৩৭তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন উদ্বোধন করেন। এসময় আধুনিক যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সদা প্রস্তুত থাকতে রেজিমেন্টের সব সদস্যের প্রতি আহ্বান জানান সেনাপ্রধান।
অনুষ্ঠানে সেনাসদর, আর্মি ট্রেনিং এন্ড ডকট্রিন কমান্ড, স্থানীয় ফরমেশন এবং ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন পদবির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা/রেজাউল/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরতে বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব
কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার পর পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে তৈরি হওয়া উত্তেজনার মধ্যে দেশ দুটিকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। এ নিয়ে ‘খুবই উদ্বিগ’ বলেও জানিয়েছেন তিনি।
জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে আন্তোনিও গুতেরেসের এ বার্তা সাংবাদিকদের জানান। খবর আল-জাজিরার
স্টিফেন ডুজারিক সাংবাদিকদের বলেন, প্রতিবেশী দেশ দুটির মধ্যে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব ‘খুবই উদ্বিগ্ন’। সার্বিক পরিস্থিতিতে ‘খুব নিবিড়ভাবে নজর’ রাখছেন তিনি।
জাতিসংঘের পক্ষ থেকে ভারত ও পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেছেন, সাম্প্রতিক পাল্টাপাল্টি বেশ কিছু পদক্ষেপের ফলে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। পরিস্থিতি যাতে আরও খারাপের দিকে না যায় এ জন্য দেশ দুটিকে সর্বোচ্চ ধৈর্য্য ধরার অনুরোধ করছেন তিনি।
জাতিসংঘ মহাসচিব আরও বলেন, ‘ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যেকোনো সমস্যা অর্থবহ আলোচনা ও পারস্পরিক সম্পৃক্ততার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা সম্ভব বলে আমরা বিশ্বাস করি এবং এটাই হওয়া উচিত।’