স্বাধীনতার পর থেকেই বাংলাদেশে জনগণের মৌলিক অধিকারপ্রাপ্তি ক্রমেই যেন দুরূহ স্বপ্নে পরিণত হয়েছে; তেমনি খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা, মানবাধিকার ও ন্যায়বিচারের মতো মৌলিক চাহিদাগুলো পূরণেও জনগণের চাওয়া ধারাবাহিকভাবে বিফল হয়েছে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, চাল-ডাল-তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যও সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে।

শহরে বাড়ি ভাড়ার অস্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং গ্রামে ভূমিহীন মানুষের জীবিকা সংকট পরিস্থিতি অসহনীয় করে তুলছে। প্রাথমিক শিক্ষার হার বাড়লেও উচ্চশিক্ষার খরচ বাড়ার কারণে অনেকেই ঝরে পড়ছে। সরকারি হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা এবং বেসরকারি খাতের অত্যধিক খরচ দরিদ্র মানুষের জন্য স্বাস্থ্যসেবা কার্যত অসম্ভব করে তুলেছে। মানবাধিকার লঙ্ঘন; ন্যায়বিচার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার অভাব, জাতিগত সংখ্যালঘুর প্রতি সহিংসতা, দুর্নীতি সাধারণ মানুষকে হতাশ করে তুলেছে। সাধারণ মানুষ এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে পাগলপ্রায়। কিন্তু পথ সহজ ছিল না।

এ পরিস্থিতিতে চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসে অভিনব অধ্যায় হয়ে এসেছে। এটি ছিল জনগণের দীর্ঘদিনের দুঃখ-দুর্দশা, কর্তৃত্ববাদী শাসন, ভোটাধিকার হরণের বিরুদ্ধে সর্বস্তরের মানুষের ঐক্যবদ্ধ প্রতিবাদ। ছাত্র-জনতা, শ্রমিক-কৃষকের অংশগ্রহণে গড়ে ওঠা এ গণআন্দোলন একদিকে যেমন ফ্যাসিস্ট শাসনের পতন ঘটিয়েছে, তেমন গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের স্বপ্নকে উজ্জীবিত করেছে।

বিএনপিসহ আন্দোলনে অংশ নেওয়া অপরাপর রাজনৈতিক দল, যারা জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে সক্রিয় ছিল তারা গণঅভ্যুত্থানের চেতনা ধারণ করে জনগণের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তাদের বিশ্বাস, ২০২৪ সালের এ আন্দোলন কেবল দীর্ঘ ফ্যাসিবাদী শাসনের পতন নয়; গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা, জনগণের অধিকার পুনরুদ্ধার এবং ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনের আন্দোলন। যে আন্দোলনে গত ১৭ বছর ধরে রাজনৈতিক দলগুলো সক্রিয় ছিল। এর মধ্যে বৃহৎ রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে বিএনপিকে সবচেয়ে বেশি মূল্য দিতে হয়েছে।

প্রশ্ন হচ্ছে, জনআকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে বিএনপিসহ আন্দোলনকারী রাজনৈতিক দলগুলো দৃঢ়প্রতিজ্ঞ; তা কীভাবে পূরণ হবে? গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় নির্বাচন হলো জনগণের আকাঙ্ক্ষা প্রকাশের মূল স্তম্ভ, যা রাজনৈতিক ক্ষমতার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় প্রধান ভূমিকা পালন করে। বস্তুত জনআকাঙ্ক্ষা ও নির্বাচন একে অপরের সঙ্গে গভীরভাবে সংযুক্ত। কারণ সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটে। তার মানে, জনআকাঙ্ক্ষা হলো এমন নির্বাচন ব্যবস্থা; যেখানে কোনো প্রকার কারচুপি, জালিয়াতি বা সহিংসতা ছাড়াই জনগণ ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে। তাদের আশা ও চাহিদা পূরণে নির্বাচনের মাধ্যমে প্রতিনিধি নির্বাচন করতে পারে।

জাতীয় নির্বাচন শুধু একটি ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া নয়। এটি জনগণের অধিকার পুনরুদ্ধার ও গণতন্ত্রের প্রতি আস্থার প্রতীক। রাষ্ট্রের সঙ্গে জনগণের সম্পর্ক স্থাপনের একমাত্র মাধ্যম বা প্রক্রিয়া। নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ তাদের রাজনৈতিক অধিকার প্রয়োগ করতে প্রস্তুত, এখন প্রয়োজন সরকারের কার্যকর পদক্ষেপ। 

অন্তর্বর্তী সরকার ও বর্তমান নির্বাচন কমিশনের উচিত যত দ্রুত সম্ভব সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের আয়োজন করা। সংস্কার যেহেতু চলমান প্রক্রিয়া; তিন ধরনের সংস্কার উদ্যোগের মধ্যে স্বল্পমেয়াদিগুলো শেষ করে যত দ্রুত সম্ভব জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা উচিত। মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদি সংস্কার নির্বাচিত সংসদ বা সরকারের অগ্রাধিকার তালিকায় রেখে দেওয়াই উত্তম। সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও সময়মতো নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার ও সংসদ গঠনই সংস্কারের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত। কারণ জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছাড়া কোনো সংস্কারই টেকসই হয় না। 

বহু দিন ধরে এটি দৃশ্যমান, বর্তমান রাজনৈতিক ব্যবস্থার প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপির রাজনীতির কেন্দ্রে রয়েছে জনগণ। জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের পর দলটির শীর্ষ নেতৃত্বের বক্তৃতা, বিবৃতি, সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডেও এর ছাপ পরিলক্ষিত। ফ্যাসিবাদ ও কর্তৃত্ববাদী শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে দেড় দশক ধরে সামনের সারিতে থাকার পর বিএনপি জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে প্রাধান্য দিয়েই নীতি ও কর্মকৌশল নির্ধারণ করছে। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্র-রাজনীতি এবং জনগণের অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করার ঘোষণাও দলটি দিয়েছে।

বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফার ৭ নম্বর দফায় নির্বাচনী সংস্কার বিষয়ে দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। দেশে একটি স্বাধীন ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য আইন সংশোধন করা হবে এবং রাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতেই এ উদ্যোগ নেওয়া হবে। ইভিএম ব্যবহারের পরিবর্তে ব্যালট পেপারে ভোট গ্রহণের মাধ্যমে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা হবে। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক ব্যবহারের প্রথা বাতিল করে ব্যক্তিগত যোগ্যতার ভিত্তিতে নেতৃত্ব নির্বাচন করা হবে। বিএনপি বলেছে, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় জনগণের ইচ্ছা ও আকাঙ্ক্ষার ভিত্তিতে অন্তর্ভুক্তিমূলক, ন্যায়ভিত্তিক ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়া সময়ের দাবি। চব্বিশের অভ্যুত্থানও সেই আশায় নতুন আলো জ্বালিয়েছে। 

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের উন্নয়নমুখী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনীতি এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় খালেদা জিয়ার আপসহীন ভূমিকার কারণে বিএনপির প্রতি দেশের মানুষের বিশ্বাস ও সমর্থন আগে থেকেই ছিল। তারেক রহমানের নেতৃত্বে দলটির রাজনীতি নতুন গতি পেয়েছে। তাঁর নেতৃত্বেই বিএনপি দেশের সংকটগুলো চিহ্নিত করে কার্যকর ৩১ দফা রূপরেখা দিতে সক্ষম হয়েছে। সবাই স্বীকার করবেন, জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ ছাড়া রাজনীতির প্রকৃত সাফল্য সম্ভব নয়। 

বিএনপির ৩১ দফা কেবল রাজনৈতিক অঙ্গীকার নয়, সুনির্দিষ্ট রূপরেখা, যা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্য সামনে রেখে প্রণীত। এটি জনগণের ন্যায্য অধিকার, সমান সুযোগ এবং গণতান্ত্রিক ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দেয়। 

বিএনপির দৃষ্টিতে গণতন্ত্র মানুষের মৌলিক অধিকার এবং এটি প্রতিষ্ঠার জন্য নিরপেক্ষ নির্বাচন একটি অপরিহার্য শর্ত। এই লক্ষ্যে দলটি তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল, স্বাধীন নির্বাচন কমিশন গঠন এবং জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিতকরণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

৩১ দফার বড় অংশজুড়ে রয়েছে মানবাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার। এর মধ্যে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহার, গুম-খুনের বিচার এবং সংবিধানসম্মত মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

৩১ দফায় বিএনপি ঘোষণা দিয়েছে, জনগণের সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় এলে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক জাতীয় সরকার গঠন করবে। এতে সব রাজনৈতিক দল ও মতাদর্শের প্রতিনিধিত্ব থাকবে, যারা দেশের উন্নয়ন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখতে ইচ্ছুক। 

চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান আমাদের স্পষ্টভাবে বলে দিয়েছে, জনগণের আকাঙ্ক্ষা ও অভিপ্রায় অনুযায়ী রাষ্ট্র এবং রাজনীতির পরিবর্তন সাধিত হতেই হবে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার থেকে অর্থনৈতিক মুক্তি, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা থেকে সামাজিক সুরক্ষা– সবই অঙ্গীকার ও বাস্তবায়ন করতে হবে রাজনৈতিক দলগুলোকে। বিএনপি ইতোমধ্যে সেই অঙ্গীকার করেছে। এখন প্রয়োজন বাস্তবায়নের সুযোগ। সুষ্ঠু ও সময়োচিত নির্বাচন ছাড়া সেটি কীভাবে সম্ভব?

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতা, রাজনৈতিক দল জনআকাঙ্ক্ষা পূরণের যে দাবি জানিয়ে আসছে, যত দ্রুত সম্ভব জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়েই কেবল সেটি সম্ভব হতে পারে। 

সাঈদ খান: সাংবাদিক; সাংগঠনিক সম্পাদক, ডিইউজে

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: র জন ত গণঅভ য ত থ ন গণত ন ত র ক গণতন ত র প র র জন ত ব যবস থ ব এনপ র গ রহণ সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

‘দায় ও দরদের রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করবে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ’

একটি সুস্থ ধারার মেধা ও মনন এবং দায় ও দরদের রাজনীতি প্রতিষ্ঠার জন্য গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ যাত্রা শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন সদ্য আত্মপ্রকাশ করা সংগঠনের সদস্য সচিব জাহিদ আহসান।

শনিবার (১ মার্চ) রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রায়েরবাজারে কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত হয়ে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের কবর জিয়ারত করে সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরু করেছে ছাত্র সংগঠনটি। জিয়ারত শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

জাহিদ আহসান বলেন, “গণঅভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতিতে একটি শূন্যতা তৈরি হয়েছে। স্বাধীনতা যুদ্ধের পর গত ৫৪ বছরে বাংলাদেশে কোন সুষ্ঠু ধারার রাজনীতি হয়নি। বরং ছাত্র রাজনীতির নামে ক্যাম্পাসগুলোতে ট্যাগিং কালচার, মাদার পার্টির এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য পুরো ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করে রাখার প্রচেষ্টা দেখেছি। এজন্য একটি সুস্থ ধারার মেধা ও মনন এবং দায় ও দরদের রাজনীতি প্রতিষ্ঠার জন্য গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ যাত্রা শুরু করেছে।”

আরো পড়ুন:

ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের পরিচিতি সভা

রাজধানীর লোকাল বাসে মারধরের শিকার ঢাবি শিক্ষক

জুলাই গণঅভ্যুত্থান নতুন ছাত্র সংগঠনের শক্তি ও ভিত্তি উল্লেখ করে তিনি বলেন, “আমরা মোহাম্মদপুর রায়েরবাজার জুলাই-আগস্টে শহীদ পরিবার ও যাদের পরিবার তাদের লাশ খুঁজে পায়নি, এমন ব্যক্তিদের কবর জিয়ারত করেছি। এ গণঅভ্যুত্থান বাদ দিয়ে বাংলাদেশে আগামীতে কোন রাজনীতি হবে না।"

তিনি আরো বলেন, “মানুষ যে আকাঙ্ক্ষা নিয়ে রাজপথে নেমে এসেছিল, সেই আশা-আকাঙ্ক্ষাই হবে বাংলাদেশের রাজনীতির মূল ভিত্তি। শহীদদের পাশে দাঁড়িয়ে আমরা প্রতিজ্ঞা করছি, যে দায় ও দরদের জন্য তারা জীবন দিয়েছেন, আমরা তা ধারণ করব। আমরা ভুল করলে শুধরে দেবেন, ভালো করলে বাহবা দেবেন।”

এ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আহ্বায়ক আব্দুল কাদের বলেন, “জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদ ও তারুণ্যের স্বপ্ন গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের ভিত্তি। আমাদের শহীদ ভাই ও সহযোদ্ধারা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে হাসিনার পতন ঘটিয়েছে। একটি গণঅভ্যুত্থানের দুটি শর্ত থাকে। বিদ্যমান ব্যবস্থা উপড়ে ফেলা এবং নতুন বন্দোবস্ত হাজির করা। আমরা প্রথম দায়িত্ব পালন করেছি। এখন আমাদের দায়িত্ব হলো নতুন বন্দোবস্ত হাজির করা।”

তিনি বলেন, “ক্যাম্পাসে লেজুড়বৃত্তি, দাসত্ব ও জিম্মি করে রাখার যে সংস্কৃতি ছিল, তা উপড়ে নতুন ব্যবস্থা হাজির করতে চায়। ছাত্রদের ব্যবহার করে যেভাবে শিক্ষার্থীদের জিম্মি করে রাখছে, তা আমরা উপড়ে ফেলতে চাই।”

অন্যদের মাঝে আরো বক্তব্য দেন সংগঠনটির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সদস্য সচিব মহির আলম, মুখ্য সংগঠক হাসিব আল ইসলাম প্রমুখ।

ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • রাজনৈতিক দল, কর্তৃত্বপরায়ণতা ও নতুন বন্দোবস্ত
  • নির্বাচনে যত দেরি, ক্ষতি তত বেশি: আমীর খসরু
  • ন্যায়বিচার ও গণতন্ত্রের জন্য বৈশ্বিক সহায়তা চান ইমরান
  • তারুণ্যনির্ভর দলটি তরুণদের নিয়ে কী ভাবছে?
  • ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে এবি পার্টির নেতাদের মতবিনিময়
  • স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে
  • ‘এ’ ক্ষমতা থেকে চলে গেছে, মনে হয় ‘বি’ ক্ষমতায় বসেছে: মাহমুদুর রহমান মান্না
  • ‘দায় ও দরদের রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করবে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ’
  • উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠনসহ চার দফা দা‌বি গণঅধিকার প‌রিষ‌দের
  • জনআকাঙ্ক্ষা পূরণে দলকে প্রস্তুত করার সিদ্ধান্ত