Samakal:
2025-04-24@16:58:35 GMT

স্মার্ট উদ্ভাবনে এআই রোবটিকস

Published: 22nd, January 2025 GMT

স্মার্ট উদ্ভাবনে এআই রোবটিকস

ভ্যাকুয়াম ক্লিনারের কাজ থেকে শুরু করে রেস্টুরেন্টে স্মার্ট রোবটের ফুড ডেলিভারি, ইন্টেলিজেন্ট রোবটিকসের ব্যবহার ক্রমে বাড়ছে। শুধু কফি পরিবেশনের মধ্যেই যার কাজ সীমাবদ্ধ নয়, অভিনব প্রযুক্তির এসব মেশিন ইতোমধ্যে ম্যানুফ্যাকচারিং, এমনকি গবেষণা ও উন্নয়নের (আরঅ্যান্ডডি) ক্ষেত্রেও বৈপ্লবিক পরিবর্তন সূচিত করেছে। প্রযুক্তি নির্মাতা প্রায় সবাই এমন উন্নয়নে নিজেদের নিয়োজিত করেছে।

গবেষণায় এআই রোবটিকস

হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের পারফরম্যান্স পরীক্ষার সঙ্গে প্রোগ্রাম ডেভেলপমেন্টের জন্য কাজ করছে ইন্টেলিজেন্ট রোবটিকস আর্মস। স্বাভাবিকভাবে এমন রোবট সব ধরনের কাজ সম্পাদনের জন্য ডিজাইন করা। যেসব কাজ মানুষের চেয়ে রোবট আরও নির্ভুল ও ধারাবাহিকভাবে করতে সক্ষম। আউটপুট বৃদ্ধির মাধ্যমে এগুলো দিনে ২৪ ঘণ্টা, সপ্তাহে সাত দিন অবিরাম কাজ করতে পারে।

ইন্টেলিজেন্ট ল্যাব

অভিনব উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় প্রতিটি স্মার্টফোন ক্যামেরার শত শত পরীক্ষা সম্পাদন করা হয়। চীনের ডংগুয়ানের ইন্টেলিজেন্ট ইমেজিং ল্যাবে, ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফি পরীক্ষার জন্য বহুমাত্রিক দৃশ্যের রেপ্লিকা বিশেষ আলোচনায় আসে।

সাধারণ কিছু ইউজার সিনারিও রাখা হয়েছে। যেমন– একটি রেস্টুরেন্ট, একটি বার, একটি কারাওকে রুম এবং একটি শপিংমল। এসব পরীক্ষা করার জন্য নির্মাতা নিজেদের সব রোবটকে মুক্ত করে দেয়, যেন তারা ঘুরে ঘুরে নিজেদের মতো করে ছবি তুলতে পারে। উল্লিখিত কাজে একজন সুদক্ষ প্রকৌশলীকে এসব পরীক্ষা সম্পাদনা করতে সারাদিন যে সময় ব্যয় করতে হতো, সেখানে স্বয়ংক্রিয় রোবট মাত্র কয়েক ঘণ্টায় সমপরিমাণ কাজ সম্পূর্ণ করে।

হাইপারফরম্যান্স জিপিইউ সার্ভার ক্লাস্টারের জন্য এয়ার কুলিংয়ের বদলে ইমারশন কুলিং ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে, যা এনার্জি সক্ষমতায় উল্লেখযোগ্য উন্নতি দৃশ্যমান করেছে। দুই দশক ধরে নিজেদের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে অবিরাম কাজ করে চলেছে প্রযুক্তি নির্মাতারা। স্মার্ট লাইফের জন্য উদ্ভাবনী পণ্য, প্রযুক্তি উন্নয়ন ও গ্রাহকের ক্ষমতায়নে নিজেদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে প্রযুক্তিকেন্দ্রিক সবকটি ব্র্যান্ড।
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: এআই পর ক ষ র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

বড় টার্গেট দেওয়ার আশা মিরাজদের

‘ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে যে টেস্ট ম্যাচটি জিতেছিলাম, তার কথা বোধ হয় ভুলে গেছেন। প্রথম ইনিংসে ১৬৪ রানে অলআউট হয়ে আমরা দ্বিতীয় ইনিংসে ফিরে এসেছিলাম। ওই টেস্ট থেকে অনেক কিছুই শেখার আছে।’

মেহেদী হাসান মিরাজ সংবাদ সম্মেলনে সবাইকে মনে করিয়ে দিলেন, ওয়েস্ট ইন্ডিজের মতো বড় দলের বিপক্ষে প্রত্যাবর্তন করা সম্ভব হলে জিম্বাবুয়ের সঙ্গেও বড় ইনিংস গড়ে ম্যাচ জেতা সম্ভব। সিলেট টেস্টের দ্বিতীয় দিন শেষেও বাংলাদেশ খানিকটা ব্যাকফুটে, বিশেষ করে জিম্বাবুয়ের ২৫ রানের লিড বিষয়টি ভিন্নভাবে দেখার সুযোগ করে দিয়েছে। যদিও মিরাজরা সেভাবে দেখছেন না। তারা বিশ্বাস করেন, দ্বিতীয় ইনিংসে চারশ বা সাড়ে চারশ রান করে বড় লিড নেবে বাংলাদেশ। সিলেটের স্পোর্টিং উইকেটেও যে রান তাড়া করতে পারবে না জিম্বাবুয়ে।

এই টেস্টে গত দুই দিনে যে ছয়টি সেশন খেলা হয়েছে, তাতে উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে গেছে উভয় দল। প্রথম দিনে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে অলআউট করে জিম্বাবুয়ে ৬৭ রান করেছিল বিনা উইকেটে। বিশ্লেষকরা ম্যাচের প্রথম দিন জিম্বাবুয়েকেই এগিয়ে রেখেছিলেন। দ্বিতীয় দিনে বোলিং-ব্যাটিং মিলিয়ে বাংলাদেশ লিডে। সেদিক থেকে সিলেট টেস্ট ভারসাম্য রেখে এগোচ্ছে। যেখানে বোলারদের সমন্বিত পারফরম্যান্স আত্মবিশ্বাস জোগাচ্ছে স্বাগতিক শিবিরে। গতকাল তিন সিমার নাহিদ রানা, হাসান মাহমুদ ও খালেদ আহমেদের সঙ্গে অফস্পিনার মেহেদী হাসান মিরাজের বোলিং ছিল নজরকাড়া। বিশেষ করে, মিরাজের পাঁচ উইকেট ছিল দারুণ ব্যাপার। ৫২ টেস্টের ক্যারিয়ারে ইনিংসে ১১ বার পাঁচ উইকেট শিকার করা এ অফস্পিনার জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অলরাউন্ড পারফরম্যান্স করতে উন্মুখ হয়ে আছেন। 

প্রথম দিনের ৬৭ রানের সঙ্গে দ্বিতীয় দিন ২ রান যোগ করার পর ভাঙে জিম্বাবুয়ের ওপেনিং জুটি। মেঘাচ্ছন্ন সকালে ভয়ংকর হয়ে ওঠেন টাইগার ফাস্ট বোলার। ২১ রানের ব্যবধানে দুই ওপেনার বেন কারেন ও ব্রায়ন ব্যানেটকে আউট করে ঘুরে দাঁড়ানোর বার্তা দেন ফাস্ট বোলার রানা। উইকেট শিকারে রানার সঙ্গে হাসান মাহমুদ যোগ দেওয়ায় প্রথম ঘণ্টায় তিন উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে। ৩৩ রান দিয়ে তিন উইকেট শিকার ভালো শুরু। সেশন শেষে যেটা ৪ উইকেটে ৬৬ রান ছিল। প্রথম সেশন নিজেদের করে নেওয়ার বড় কৃতিত্ব পেসার রানার প্রাপ্য। কারণ চার উইকেটের তিনটিই তাঁর শিকার। ৪ উইকেটে ১৩৩ রান নিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে যাওয়া জিম্বাবুয়ে দ্বিতীয় সেশনে ভালো খেলে। মেঘ কেটে রোদের হাসিতে হেসেছিল সফরকারীদের ব্যাটও। ক্রেইগ আরভিন-শন উইলিয়ামস, ওয়েসলি মাধেভেরি-শন উইলিয়ামস ছোট ছোট দুটি জুটি গড়ায় বিপর্যয় থেকে রক্ষা পায় জিম্বাবুয়ে। দ্বিতীয় সেশনে দুই উইকেট হারালেও ৮০ রান যোগ করে। শেষ সেশনটাও ভালোভাবে সামাল দেয় তারা। টেলএন্ডাররা ছোট ছোট অবদান রাখায় জিম্বাবুয়ের প্রথম ইনিংস শেষ হয় ২৭৩ রানে। মিরাজ পাঁচ এবং নাহিদ তিন উইকেট শিকার করেন। 

৮২ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে বাংলাদেশ। যদিও শুরুটা ভালো হয়নি। সাদমান ইসলাম অনিক ৪ রানে আউট হন। ১৩ রানে প্রথম উইকেট হারালেও মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হক জুটি গড়ায় ১ উইকেটে ৫৭ রানে দিন শেষ করে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করবে টাইগাররা। আজ নতুন শুরুটা গুরুত্বপূর্ণ। মুমিনুল ও জয় প্রথম ঘণ্টা পার করে দিতে পারলে হবে সোনালি সকাল। মিরাজের বিশ্বাস দ্বিতীয় ইনিংসে ভালো ক্রিকেট খেলে ম্যাচ জয়ের অনুকূল পরিবেশ তৈরি করতে পারবেন তারা। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ফর্মে থাকা এনামুলে আত্মবিশ্বাসী গাজী আশরাফ
  • মানহীন পারফরম্যান্সে ক্রিকেট বাজারে অস্থিরতা
  • ইংল্যান্ড থেকে চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলবে কারা
  • টেস্টে ম্যাচ প্রতি ৮ লাখ টাকা, তবুও শান্তদের ফর্মে খরা!
  • ‘বেতন বাড়াতে মনে হয় আপনারা খুশি না?’, সাংবাদিকদের প্রশ্ন নাজমুলের
  • সিলেট, জিম্বাবুয়ে ‘ভূত’ ও ‘বিটিভি যুগের’ বাংলাদেশ
  • ওয়ালপ্যাড ৯জি: অত্যাধুনিক ফিচারসমৃদ্ধ ওয়ালটনের নতুন অ্যান্ড্রয়েড
  • এআইয়ের চমক নিয়ে বাজারে এল নতুন ফোন
  • বিশ্বকাপে যাওয়ার বিশ্বাস ছিল জ্যোতির
  • বড় টার্গেট দেওয়ার আশা মিরাজদের