অবশেষে শেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত
Published: 22nd, January 2025 GMT
অবশেষে শেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত করা হয়েছে। বুধবার (২২ জানুয়ারি) রাতে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
শিগগিরই জেলা বিএনপির নতুন কমিটি ঘোষণা করা হবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স।
গত ২ জানুয়ারি রাতে রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে শেরপুর জেলা বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি স্থগিত করা হয়। পরে বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজেও এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলের গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শেরপুর জেলা বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি স্থগিত করা হলো। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত শেরপুর জেলা বিএনপির নামে সাংগঠনিক কার্যক্রম চালানো যাবে না।
আরো পড়ুন:
খুলনা মহানগরীর সকল ওসিকে অপসারণ দাবি বিএনপির
বিএনপি নেতার ফেস্টুন ছিঁড়তে গিয়ে ধরা খেলেন ২ ছাত্রদলকর্মী
গত বছরের ৩ নভেম্বর আগের কমিটি বিলুপ্ত করে মো.
এ ব্যাপারে দলের যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, দলীয় নির্দেশনা মেনে শেরপুর জেলা বিএনপির স্থগিতকৃত আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে এবং অতি শীঘ্রই নতুন কমিটি দেওয়া হবে।
ঢাকা/তারিকুল/বকুল
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ ব এনপ র ক কম ট
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ