বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ইতালিতে বৃত্তির সুযোগ
Published: 22nd, January 2025 GMT
ইতালির পররাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা মন্ত্রণালয় সম্প্রতি ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য ‘ইতালিতে আপনার প্রতিভা বিনিয়োগ করুন’ স্কলারশিপ প্রোগ্রামের দশম ধাপে বাংলাদেশকে অন্তর্ভুক্ত করেছে। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা আসন্ন সেশন থেকে এ বৃত্তি পাওয়ার যোগ্য হবেন।
মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) রাতে ইতালিস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস এক বার্তায় এ তথ্য জানিয়েছে।
দূতাবাস জানিয়েছে, নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা নয় মাসের বৃত্তি পাবেন এবং অধ্যয়নের ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক একটি ইতালীয় কোম্পানির সঙ্গে তিন মাসের ইন্টার্নশিপ সম্পন্ন করবেন। তারা ইঞ্জিনিয়ারিং-অ্যাডভান্সড টেকনোলজিস, ইকোনমিক্স-ম্যানেজমেন্ট এবং আর্কিটেকচার-ডিজাইন এ তিনটি ক্ষেত্রে স্নাতকোত্তর কোর্সে অধ্যয়ন করতে পারবেন।
https://investyourtalentapplication.
দূতাবাসের বার্তায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য এ সুযোগ বাংলাদেশ ও ইতালির মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক প্রদর্শন করে। এটি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার জন্য দুর্দান্ত সুযোগ হবে। এ বৃত্তি শিক্ষার ক্ষেত্রে সহযোগিতাকে আরও প্রসারিত করবে এবং জনগণের মধ্যে যোগাযোগ জোরদার করবে।
ঢাকা/হাসান/রফিক
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ