বিপিএল অভিষেকেই হ্যাটট্রিক করে হইচই ফেলে দিয়েছিলেন আলিস আল ইসলাম। কিন্তু ম‌্যাচের পর তার বোলিং অ‌্যাকশন নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন আম্পায়াররা। এর আগে প্রথম বিভাগ ক্রিকেটেও তার বোলিং অ্যাকশন নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন অফিসিয়ালরা। চলমান বিপিএলে চিটাগং কিংসে হয়ে দারুণ বোলিং করছেন ডানহাতি অফস্পিনার। কিন্তু পুনরায় তার বোলিং অ‌্যাকশন নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এজন‌্য তাকে বোলিং অ‌্যাকশনের পরীক্ষা দিতে হবে বিপিএল চলাকালীন। আগামী ২৫ জানুয়ারি মিরপুরে তার পরীক্ষা করানো হবে বলে নিশ্চিত করেছেন বিপিএল টেকনিক্যাল কমিটির প্রধান রকিবুল হাসান। 

বিস্তারিত আসছে …
 

আরো পড়ুন:

‘প্রতিশোধের’ লড়াইয়ে চিটাগংয়ের বিপক্ষে বোলিংয়ে ঢাকা

চট্টগ্রামে খেলা হচ্ছে না তানজিমের

চট্টগ্রাম/ইয়াসিন/নাভিদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব প এল য কশন ন য় ব প এল

এছাড়াও পড়ুন:

বিএনপি নেতা আমানের দুর্নীতি মামলার রায় ৩০ এপ্রিল

সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদ বিবরণীতে তথ্য গোপনের অভিযোগে করা মামলায় ১৩ বছরের দণ্ড থেকে খালাস চেয়ে বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমানের আপিলের রায় ৩০ এপ্রিল দিন ধার্য করেছেন আপিল বিভাগ।

মঙ্গলবার (৪ মার্চ) বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন। আদালতে আমানের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন।

২০২৩ সালের ১২ সেপ্টেম্বর দুর্নীতির মামলায় ১৩ বছরের সাজার বিরুদ্ধে আপিল দায়ের করেন বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমান। আপিল আবেদনে তিনি খালাস চেয়েছেন।

২০০৭ সালের ৬ মার্চ সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে রাজধানীর কাফরুল থানায় আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন আমান উল্লাহ আমানকে ১৩ বছর এবং তার স্ত্রী সাবেরাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন বিশেষ জজ আদালত। এরপর ওই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন তারা। ২০১০ সালের ১৬ আগস্ট হাইকোর্ট তাদের খালাস দেন।

পরে হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আপিল করে দুদক। আপিল বিভাগ ২০১৪ সালের ২৬ মে হাইকোর্টের রায় বাতিল করে আপিলটি পুনঃশুনানির নির্দেশ দেন।

২০২৩ সালের ৩০ মে হাইকোর্টের একই বেঞ্চ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় আমানের ১৩ বছর ও তার স্ত্রী সাবেরা আমানের ৩ বছরের কারাদণ্ড বহাল রেখে আদেশ দেন।

এম জি

সম্পর্কিত নিবন্ধ