বিপিএল অভিষেকেই হ্যাটট্রিক করে হইচই ফেলে দিয়েছিলেন আলিস আল ইসলাম। কিন্তু ম‌্যাচের পর তার বোলিং অ‌্যাকশন নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন আম্পায়াররা। এর আগে প্রথম বিভাগ ক্রিকেটেও তার বোলিং অ্যাকশন নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন অফিসিয়ালরা। চলমান বিপিএলে চিটাগং কিংসে হয়ে দারুণ বোলিং করছেন ডানহাতি অফস্পিনার। কিন্তু পুনরায় তার বোলিং অ‌্যাকশন নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এজন‌্য তাকে বোলিং অ‌্যাকশনের পরীক্ষা দিতে হবে বিপিএল চলাকালীন। আগামী ২৫ জানুয়ারি মিরপুরে তার পরীক্ষা করানো হবে বলে নিশ্চিত করেছেন বিপিএল টেকনিক্যাল কমিটির প্রধান রকিবুল হাসান। 

বিস্তারিত আসছে …
 

আরো পড়ুন:

‘প্রতিশোধের’ লড়াইয়ে চিটাগংয়ের বিপক্ষে বোলিংয়ে ঢাকা

চট্টগ্রামে খেলা হচ্ছে না তানজিমের

চট্টগ্রাম/ইয়াসিন/নাভিদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব প এল য কশন ন য় ব প এল

এছাড়াও পড়ুন:

মার্কিন পণ্যের শুল্কে ছাড় দিচ্ছে চীন, গোপনে তালিকা করছে

বাণিজ্যযুদ্ধের প্রভাব কমানোর চেষ্টা করছে চীন। মার্কিন পণ্যে যে ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে তারা, সেই শুল্ক থেকে কিছু কিছু মার্কিন পণ্যে ছাড় দিচ্ছে তারা। ইতিমধ্যে তার একটি তালিকাও করা হয়েছে। এমনকি কোম্পানিগুলোকে সে বিষয়ে তারা অবগতও করেছে। বিষয়টির সঙ্গে সম্পৃক্ত দুটি সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।

ইতিমধ্যে চীন কিছু পণ্যে শুল্কছাড় দিয়েছে, যেমন নির্দিষ্ট কিছু ওষুধ, মাইক্রোচিপস, বিমানের ইঞ্জিন। সেই সঙ্গে কোম্পানিগুলোর কাছে তারা জানতে চেয়েছে, কোন কোন পণ্যে ছাড় দেওয়া প্রয়োজন। যদিও বিষয়টি নিয়ে আগে সংবাদ প্রতিবেদন করা হয়নি।

অনেকটা সন্তর্পণে এ কাজ করছে চীন। এতে সুবিধা হলো, তারা একদিকে জনসমক্ষে যুদ্ধংদেহী অবস্থান বজায় রাখছে, অন্যদিকে সবার অজান্তে ছাড় দিচ্ছে।

তবে এ তালিকায় ঠিক কী পরিমাণ পণ্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, তা পরিষ্কার নয় বা এখন পর্যন্ত তা জানা যায়নি। কর্তৃপক্ষও বিষয়টি জনসমক্ষে প্রকাশ করেনি। সেই সূত্র দুটিও নিজেদের পরিচয় প্রকাশ করতে চাননি। কারণ, এ তথ্য এখনো সরকারিভাবে জানানো হয়নি।

চীন সরকার গোপনে কোম্পানিগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানিয়ে দিচ্ছে, কোন কোন পণ্যে এই ছাড় দেওয়া হয়েছে। মার্কিন এক ওষুধ কোম্পানির একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এই কোম্পানি চীনের বাজারে ওষুধ বিক্রি করে।

চীনের সাংহাই প্রদেশের সরকার সেই কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করে গত সোমবার। সূত্র জানিয়েছে, সেদিনই তারা ছাড়ের তালিকা সম্পর্কে তাদের অবগত করে। ওষুধ তৈরিতে তাদের মার্কিন প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করতে হয়। সে জন্য তারা আগে থেকেই ছাড়ের বিষয়ে সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করছিল।

সেই সূত্র আরও জানায়, ওষুধ তৈরিতে এখনো তাদের মার্কিন প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করতে হয়। আরেকটি সূত্র জানিয়েছে, আরও বিভিন্ন কোম্পানিকে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাদের আমদানি করা পণ্যে শুল্কছাড়ের প্রয়োজন আছে কি না।

তবে এই ছাড়ের তালিকা ক্রমেই দীর্ঘ হচ্ছে। এর আগে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, চীন যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা ইথেনে ছাড় দিয়েছে। ইথেনের একমাত্র সরবরাহকারী যুক্তরাষ্ট্র। যে কারণে ইথেন প্রক্রিয়াজতাকারী কোম্পানিগুলো ছাড় চেয়েছে।

মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, শিগগিরই চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি হবে। তবে এই চুক্তিতে ন্যায্যতা থাকবে।

আরও দুটি সূত্র জানিয়েছে, এই বাণিজ্যযুদ্ধের প্রভাব পরিমাপ করতে চীন বিভিন্ন কোম্পানির ওপর জরিপ করছে। দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় কর্তৃপক্ষ এক বিদেশি ব্যবসায়িক লবিকে বলেছে, শুল্কের কারণে বড় ধরনের কী সমস্যা হতে পারে, তা যেন সরকারকে জানানো হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ