অভিনেত্রী ও মডেল রুনা খান ক্রমাগত নিজেকে ভেঙে নতুনভাবে দর্শকের সামনে উপস্থিত হচ্ছেন।  অসাধারণ ফিটনেস ধরে রাখায় বেশ কিছু দিন ধরেই এই অভিনেত্রী টক অব দ্যা কান্ট্রিতে পরিণত হয়েছেন। কিছুদিন আগে ‘নীলপদ্ম’ সিনেমায় কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করে প্রশংসা পেয়েছেন এই গুণী অভিনেত্রী। সেই রেশ থাকতে থাকতেই শো স্টপার হয়ে অর্কা ফ্যাশন উইক মাতিয়েছেন তিনি।

ডিজাইনার তানহা শেখের স্ট্রাকচার্ড করসেট ড্রেসে নিজেকে শো স্টার্টার ও শো স্টপার হিসেবে উপস্থাপন করেছেন এই অভিনেত্রী। তান-এর 'আস্ট্রিয়া' কালেকশনের গাঢ় স্পেস ক্যাডেট ব্লু শেডের অফ দ্য শোল্ডার ডিজাইনের পোশাকে দেখা গেছে রুনা খানকে। 

এই আউটফিটটি প্রথিতযশা প্রয়াত চিত্রশিল্পী কালিদাস কর্মকারের চিত্রকর্মের অনুপ্রেরণায় করা এমব্রয়ডারি করা। রুনা খানকে সাজিয়েছেন ‘এলিগ্যান্ট মেকওভার বাই সামিনা সারা’। মেকআপে ন্যাচারাল লুক আর শরীরের ওপরের অংশে গ্লিটারের ব্যবহার করতে দেখা গেছে। চোখে ঘন আইল্যাশ, হেয়ারস্টাইল 'কোয়ায়েট লাক্সারি'। রুনা খানের কোরিওগ্রাফি করেছেন কোরিওগ্রাফার আজরা মাহমুদ৷

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ইউক্রেনে জেলেনস্কির বিকল্প নেতা খুঁজছে যুক্তরাষ্ট্র!

ইউক্রেনে শান্তিচুক্তির জন্য দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির পদত্যাগ করা লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়ালৎস। তিনি বলেছেন, ‘ইউক্রেনের একজন নেতা প্রয়োজন, তিনি আমাদের সঙ্গে কাজ করতে পারবেন। তিনি শেষ পর্যন্ত রাশিয়ার সঙ্গে কাজ করতে পারবেন এবং এই যুদ্ধ থামাতে পারবেন।’ খবর- সিএনএন

গণমাধ্যমের সামনেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির নজিরবিহীন বাগবিতণ্ডার পর এ কথা বললেন তিনি। বাগবিতণ্ডার এ ঘটনাটি নিয়ে নানা আলোচনা চলছে বিশ্বজুড়ে। ওই ঘটনার পর ইউক্রেনের খনিজ সম্পদ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যে ঐতিহাসিক চুক্তি হওয়ার কথা ছিল, সেটিও বাতিল হয়ে যায়। আর এর পরই ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ কোন পথে, তা নিয়ে শুরু হয় আলোচনা।

এই প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব ন্যাটোর ইউরোপীয় সদস্যদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বড় সংকটের ইঙ্গিত দিচ্ছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। শুক্রবারের ওই ঘটনায় সাবেক ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের গড়া ওয়াশিংটন-কিয়েভ সম্পর্ক ভেঙে পড়েছে। এই প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব ন্যাটোর ইউরোপীয় সদস্যদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বড় সংকটের ইঙ্গিত দিচ্ছে। 

যদিও ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে আবারও এক টেবিলে বসার ইঙ্গিত দিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। তিনি বলেছেন, ইউক্রেন ও রাশিয়া-দুই পক্ষই আলোচনায় না বসলে যুদ্ধ থামবে না। হোয়াইট হাউসে শুক্রবার ট্রাম্প-জেলেনস্কি বিতণ্ডার পর থেকে ইউক্রেনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আর কথা হয়নি। যুদ্ধ থামানোর জন্য রাশিয়াকে আলোচনার টেবিলে আনতে হবে। তবে তাদের প্রতি বৈরী মনোভাব রাখলে, মস্কোকে আলোচনায় যুক্ত করা সম্ভব হবে না। কোনো চুক্তি করার ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই মনোভাবই দেখিয়ে আসছেন।

তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি, সবকিছু আবার শুরু হতে পারে। আশা করি, তিনি (জেলেনস্কি) এটা বুঝতে পারবেন যে আমরা আসলে আরও হাজার হাজার মানুষের মৃত্যুর আগে, তাঁর দেশকে সাহায্যের চেষ্টা করছি।’
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ