ঝালকাঠিতে জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে বিএনপির জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের প্যানেলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১১ প্রার্থী। এদের মধ্যে সভাপতি পদে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব মো. শাহাদাৎ হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী হয়েছেন মো. নাসিমুল হাসান। জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের প্যানেলের অন্য প্রার্থীরা হলেন– সহসভাপতি পদে মো.

নুর হোসেন, সহ-সাধারণ সম্পাদক মো. হাসান সিকদার ও মিজানুর রহমান মুবিন, সম্পাদক ভিজিল্যন্স মাহেব হোসেন, অর্থ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন (২), সম্পাদক (ভর্তি) মো. শাহজাহান, সম্পাদক (লাইব্রেরি) আল আমিন হাওলাদার, নির্বাহী সদস্য পদে এওয়াইএ সাইয়েদ ও মো. মাসুম হাওলাদার। আগামী ৩০ জানুয়ারি জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি প্রার্থী শাহাদাৎ হোসেন বলেন, ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তিনি সভাপতি পদে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন। তখন আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা ঝালকাঠি বার লাইব্রেরিতে বোমা হামলা করে তাদের মিথ্যা মামলায় আসামি করেছে। এর পর আর কোনো নির্বাচন হয়নি। আসন্ন নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের প্রার্থীরা জয়ী হবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: আইনজ ব

এছাড়াও পড়ুন:

পেছালো খালেদা জিয়ার নাইকো মামলার সাক্ষ্য

নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ আট জনের মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ পিছিয়ে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি ধার্য করেছেন আদালত।

বুধবার (২৯ জানুয়ারি) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালতে তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের তৎকালীন উপপরিচালক সাহেদুর রহমানের সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ছিলো। তবে তিনি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়ায় আদালতে হাজির হতে পারেননি। এজন্য আদালত সাক্ষ্যগ্রহণের পরবর্তী এ তারিখ ঠিক করেন।

এদিন মামলার প্রধান আসামি খালেদা জিয়া চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে থাকায় আদালতে হাজির হতে পারেননি। তার পক্ষে আইনজীবী হাজিরা দাখিল করেন।

খালেদা জিয়ার আইনজীবী আব্দুল হান্নান ভূঁইয়া জানান, মামলায় ৬৮ সাক্ষীর মধ্যে এখন পর্যন্ত ৩৯ জনের সাক্ষ্য হয়েছে।

২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর তেজগাঁও থানায় খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলা তদন্তের পর ২০০৮ সালের ৫ মে খালেদা  জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়। গত বছর ১৯ মার্চ  একই আদালত খালেদা জিয়াসহ ৮ আসামির অব্যাহতির আদালত নাকচ করে চার্জ গঠনের আদেশ দেন।

অপর আসামিরা হলেন- তৎকালীন মুখ্য সচিব কামাল উদ্দীন সিদ্দিকী,বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, নাইকোর দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সিএম ইউসুফ হোসাইন, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন ও বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এমএএইচ সেলিম। এদের মধ্য প্রথম তিন জন পলাতক রয়েছেন।

ঢাকা/মামুন/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • মাদারীপুরে আইনজীবী সমিতির সভাপতি ইমদাদুল, সাধারণ সম্পাদক শাকিল
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়া আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে বিএনপির ভরাডুবি
  • চাঁদপুরে আইনজীবী কল্যাণ সমিতির সভাপতি জহির, সম্পাদক ফয়সাল
  • ঝালকাঠি আইনজীবী সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত
  • সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন তিন দিনের রিমান্ডে
  • সাবেক রেলমন্ত্রী সুজন ৩ দিনের রিমান্ডে
  • আওয়ামীপন্থি আইনজীবীদের সরে দাঁড়াতে বিক্ষোভ
  • বিএনপি-জামায়াত লড়াই, বর্জন আ’লীগ-বামদের
  • সালমান এফ রহমানের আইনজীবীদের তোপের মুখে সাংবাদিকরা
  • পেছালো খালেদা জিয়ার নাইকো মামলার সাক্ষ্য