বড়দের মতো শিশুরাও ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করে। বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করলে তাদের মেধার বিকাশ ঘটে। বাড়ন্ত শিশুরা আশপাশের পরিবেশ থেকে বিভিন্ন কিছু শেখে। শিশুর ভ্রমণের পোশাক হওয়া চাই আরামদায়ক। পোশাকের ব্র্যান্ড ‘কে ক্র্যাফট’ নিয়ে এসেছে শিশুর জন্য জুতসই ভ্রমণের পোশাক। শিশুর বয়স অনুযায়ী আরামদায়ক ফেব্রিক এবং বাহারি রঙের পোশাক পেয়ে যাবেন কে ক্র্যাফটে। সেখানে মিলবে সব বয়সী ছেলেমেয়ের জন্য তৈরি পোশাক। পোশাক কিনতে ব্র্যান্ডটির যে কোনো শোরুমে ঢুঁ মারতে পারেন। এ ছাড়া অনলাইন স্টোর kaykraft.

com থেকেও অর্ডার করতে পারেন। v

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ভ রমণ

এছাড়াও পড়ুন:

কাঁদতে কাঁদতে গাজার বাসিন্দা বললেন, ‘আমরা তো সব হারিয়েছি, ঈদটা কষ্টের’

ফিলিস্তিনের গাজায় রোববার পালিত হয়েছে পবিত্র ঈদুল ফিতর। তবে ইসরায়েলের নৃশংস হামলায় বিধ্বস্ত উপত্যকাটিতে এ দিন ছিল না উৎসবের আমেজ। ঈদের দিনও সেখানে নির্বিচারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। মুসলিমদের কাছে খুশির এ দিনটিতেও গাজায় নিহত হয়েছেন অন্তত ৩৫ ফিলিস্তিনি।

দীর্ঘ ১৭ মাস ধরে চলা হামলায় গাজায় আর কোনো মসজিদ অবশিষ্ট নেই বললেই চলে। রোববার তাই উপত্যকাটির বাসিন্দাদের ঈদের নামাজ আদায় করতে হয়েছে ধ্বংস হয়ে যাওয়া মসজিদের বাইরে। আগের দিনে গাজার যেসব শিশু নতুন পোশাক পরে আনন্দ করত, তারা এখন ক্ষুধায়-আতঙ্কে কাতর। ঈদ উপলক্ষে নেই তেমন রান্নার আয়োজন।

ইসরায়েলের হামলা শুরুর আগে গাজার ফিলিস্তিনিরা ঈদের সকালে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে উদ্‌যাপন করতেন। তবে এখনকার চিত্র ভিন্ন। বহু গাজাবাসী তাঁদের পরিবারের সদস্যকে হারিয়েছেন। রোববার অনেককে দেখা যায় প্রিয়জনের কবরের পাশে। অনেকে হাজির হন হাসপাতালের মর্গে—শেষবারের মতো কাছের মানুষের মরদেহটি দেখতে।

ইসরায়েলের হামলায় গাজার বাসিন্দা আদেল আল-শায়ের তাঁর পরিবারের ২০ সদস্যকে হারিয়েছেন। মধ্য গাজার দেইর আল-বালাহ এলাকায় ঈদের নামাজ শেষে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। বলেন, ‘এই ঈদটা কষ্টের। আমরা আমাদের ভালোবাসার মানুষগুলোকে হারিয়েছি। আমাদের সন্তান, আমাদের জীবন, আমাদের ভবিষ্যৎ—সবকিছু... আমরা তো সব হারিয়েছি।’

ঈদের দিন স্বজনের কবরের পাশে গাজা নগরীর এক নারী

সম্পর্কিত নিবন্ধ