সেন্ট যোসেফ স্কুলে তিন দিনব্যাপী ভাষা উৎসব শুরু ২৩ জানুয়ারি
Published: 21st, January 2025 GMT
রাজধানীর সেন্ট যোসেফ স্কুলে আগামী ২৩ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে তিন দিনব্যাপী ভাষা উৎসব ‘জেএলআরসি ল্যাঙ্গুয়েজ ফিয়েস্তা-২০২৫’। জোসেফাইট ল্যাংগুয়েজ অ্যান্ড রিডিং ক্লাবের আয়োজিত ২১তম এ উৎসবে দেশজুড়ে প্রায় ১১০টি প্রতিষ্ঠান থেকে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ শিক্ষার্থী অংশ নেবে। এতে ভাষার বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবে শিক্ষার্থীরা।
উৎসবের সিগনেচার ইভেন্টগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো- ‘ভাষারত্ন’। যা বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের গৌরবময় অতীত উদযাপন করে। এই ইভেন্টে অংশগ্রহণকারীরা তাদের সাহিত্যিক জ্ঞান ও সৃজনশীলতা প্রদর্শন করবেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্রের পরিচালক আফসানা বেগম। বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকবেন গোয়েন্দালেখক ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের গবেষণা উইংয়ের মহাপরিচালক অরুণ কুমার বিশ্বাস। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড.
এই ইভেন্টের টাইটেল স্পন্সর হিসেবে রয়েছে প্রাইম ব্যাংক, কো-টাইটেল স্পন্সর অ্যাসিউর ডেভেলপমেন্টস। কো-স্পন্সর হিসেবে রয়েছে আড়ং ডেইরি, ফুড পার্টনার হিসেবে রয়েছে সাদীক এগ্রো। ইভেন্ট স্পন্সর হিসেবে আছে কর্ণফুলী, আর বেভারেজ পার্টনার হিসেবে রয়েছে প্রাণ গ্রুপ। লজিস্টিক্স পার্টনার হিসেবে আছে রাঙ্গান'স গ্রুপ মিডিয়া পার্টনার হিসেবে থাকছে যমুনা টেলিভিশন ও সমকাল।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: প র টন র হ স ব
এছাড়াও পড়ুন:
কানাডার টরেন্টোতে বাংলা বর্ষবরণ উৎসব
উৎসবমুখর ও বর্ণিল আয়োজনের মধ্যে দিয়ে কানাডার টরেন্টোতে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বাংলা বর্ষবরণ উৎসব ১৪৩২। কর্মময় একঘেয়েমি জীবন থেকে বেরিয়ে এসে প্রবাসী বাঙালিরা আনন্দ উৎসবে মেতেছিলেন অন্যরকম এক মিলনমেলায়।
স্থানীয় সময় রোববার দুপুর ১টায় মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু হয় শপার্স ওয়ার্ল্ড এর পার্কিং লট থেকে। এসময় প্রচুর সংখ্যক অভিবাসী বাঙালি পায়ে হেঁটে টায়রা এভিনিউ ধরে সমবেত হন ডেন্টনিয়া পার্ক শহীদ মিনার পাদদেশে।
টরেন্টোর বাঙালি অধ্যুষিত এলাকা ডেন্টোনিয়া পার্কে বৈশাখের রঙ, ভালবাসার রঙ, আড্ডার রঙ, লোকজ ভাবনা, বাংলার ঐতিহ্য ও আনুষ্ঠানিকতায় একে অপরের সান্নিধ্যে শ্রদ্ধা, ভালবাসা বিনিময়ের মাধ্যমে হৃদয়-মন ভরে উঠেছিল প্রবাসী জীবনের আনন্দ জয়গানে। এদিন শিশু কিশোরদের হাতে মুখ ও মুখোশ নিয়ে ছিল বৈশাখী মঙ্গলশোভা যাত্রা।
আয়োজকরা জানান, নবপ্রজন্মের কাছে আবহমান বাংলার কৃষ্টি ইতিহাস, ঐতিহ্য ও জাতীয় স্বত্ত্বাকে তুলে ধরাই ছিল বাংলা বর্ষবরণ উৎসবের মূল লক্ষ্য।