যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন মার্কো রুবিও
Published: 21st, January 2025 GMT
ফ্লোরিডার সিনেটর মার্কো রুবিও যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন। সিনেট তার মনোনয়ন নিশ্চিত করবে। এর ফলে তিনিই হবেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের মন্ত্রিসভার প্রথম সদস্য, যিনি কংগ্রেসের অনুমোদন পেতে যাচ্ছেন।
সিনেটের পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটিতে তার কয়েক বছরের কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে এবং আন্তর্জাতিক সংঘাতের বিষয়ে বিভিন্ন সময়ে কথা বলেছেন তিনি।
তিনিই এখন যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ কূটনীতিক। দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরে মোট প্রায় ৭০ হাজার কর্মী কাজ করে থাকে।
রুবিওকে পররাষ্ট্র নীতি বিষয়ে খুবই কট্টর হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বিশেষত ইরান ও চীনের বিষয়ে।
শপথ গ্রহণের পর মার্কো রুবিও বলেছেন, নতুন প্রশাসনের সবকিছু নির্ভর করবে তিনটি প্রশ্নের ওপর- ‘এটা কী আমাদের শক্তিশালী করবে? এটি কী আমাদের নিরাপদ করবে এবং এটা কী আমাদের আরও উন্নতি দিবে’?
‘যদি তা না হয়, তাহলে আমরা সেটি করবো না,’ তিনি বলেছেন।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র এখন নতুন যুগের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, যা বিশ্বকে আরও নিরাপদ করে তুলবে।
‘ট্রাম্প এটি পরিষ্কার করেছেন যে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতির প্রাথমিক ভূমিকা হবে শান্তি,’ বলেন তিনি।
সূত্র: বিবিসি
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: পরর ষ ট রমন ত র র পরর ষ ট র
এছাড়াও পড়ুন:
ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরতে বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব
কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার পর পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে তৈরি হওয়া উত্তেজনার মধ্যে দেশ দুটিকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। এ নিয়ে ‘খুবই উদ্বিগ’ বলেও জানিয়েছেন তিনি।
জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে আন্তোনিও গুতেরেসের এ বার্তা সাংবাদিকদের জানান। খবর আল-জাজিরার
স্টিফেন ডুজারিক সাংবাদিকদের বলেন, প্রতিবেশী দেশ দুটির মধ্যে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব ‘খুবই উদ্বিগ্ন’। সার্বিক পরিস্থিতিতে ‘খুব নিবিড়ভাবে নজর’ রাখছেন তিনি।
জাতিসংঘের পক্ষ থেকে ভারত ও পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেছেন, সাম্প্রতিক পাল্টাপাল্টি বেশ কিছু পদক্ষেপের ফলে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। পরিস্থিতি যাতে আরও খারাপের দিকে না যায় এ জন্য দেশ দুটিকে সর্বোচ্চ ধৈর্য্য ধরার অনুরোধ করছেন তিনি।
জাতিসংঘ মহাসচিব আরও বলেন, ‘ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যেকোনো সমস্যা অর্থবহ আলোচনা ও পারস্পরিক সম্পৃক্ততার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা সম্ভব বলে আমরা বিশ্বাস করি এবং এটাই হওয়া উচিত।’