তুরস্কে বোলুতে একটি স্কি রিসোর্টে অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ৬৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এতে আহত হয়েছেন আরও অন্তত ৫১ জন। সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে গ্রান্ড কার্তাল হোটেল নামের ১২ তলা ওই আবাসিক হোটেলে আগুন লাগে। খবর বিবিসির 

জানা গেছে, বছরের এই ব্যস্ত সময়ে হোটেলটিতে ২৩৪ জন অতিথি ছিলেন।

তুরস্কের গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, অনেকে জানালা থেকে বিছানার চাদর বা কাপড় ঝুলিয়ে ভবনের আগুন থেকে পালানোর চেষ্টা করছেন।

বোলু গভর্নর আবদুল্লাআজিজ আয়দিন বলেন, প্রাথমিক প্রতিবেদনে জানা গেছে চারতলায় হোটেলের রেস্তোরা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছিল। পরে সেটি ওপরের তলাগুলোয় ছড়িয়ে পড়ে।

হোটেলের কক্ষগুলো আরও অতিথি আটকে আছে কিনা, এখন তার অনুসন্ধান চলছে বলেও জানান তিনি। 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ত রস ক

এছাড়াও পড়ুন:

সিমেন্ট তৈরির কাঁচামাল নিয়ে ডুবল জাহাজ

খুলনায় রূপসার রেলসেতুর পিলারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ডুবে গেছে লাইটার জাহাজ এমভি সেভেন সার্কেল-২৩। জাহাজটিতে ১ হাজার ১৭৫ টন সিমেন্ট তৈরির কাঁচামাল রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাত ২টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত জাহাজটি উদ্ধার সম্ভব হয়নি।
জাহাজের সুকানি ইমাম হোসেন লিটু ও গ্রিজার অমিত কুমার শীল জানান, তারা মোংলা বন্দরের হারবাড়িয়া এলাকা থেকে সিমেন্ট তৈরির কাঁচামাল নিয়ে রূপসা এলাকায় সেভেন রিংস সিমেন্ট কারখানার দিকে যাচ্ছিলেন। পথে রূপসা রেলসেতুর পিলারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে জাহাজটি ডুবে যায়। তারা জানান, জাহাজটি যখন ডুবে যাওয়ার উপক্রম তখন তারা সিমেন্ট ফ্যাক্টরিতে ফোন দেন। কর্তৃপক্ষ দ্রুত দুটি ট্রলার পাঠান। ঘটনাস্থল ফ্যাক্টরির কাছাকাছি এলাকায়। পরে জাহাজে থাকা ১৩ জন কর্মচারী ট্রলারে করে তীরে উঠতে সক্ষম হন। 
 খুলনা নৌ পুলিশের সুপার মঞ্জুর মোর্শেদ জানান, দুর্ঘটনাকবলিত লাইটার জাহাজের কেউ নিখোঁজ নেই। সবাই তীরে উঠতে সক্ষম হয়েছেন।
শুক্রবার বিকেলে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, জাহাজের কর্মচারীরা তীরে নোঙর ফেলে ও 
তিনটি স্থানে খুঁটি পুঁতে দড়ি দিয়ে অর্ধডুবন্ত জাহাজটিতে বেঁধে রেখেছেন। জাহাজটি উদ্ধার কার্যক্রম এখনও শুরু হয়নি। স্থানীয় লোকজন জানান,  তীরের কাছাকাছি ডুবে যাওয়ায় ক্ষয়ক্ষতি অপেক্ষাকৃত কম হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ