বন্দরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের উদ্যেগে কুইজ  প্রতিযোগীতা ও পুরষ্কার বিতরন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।  মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারী)  বিকাল ৩টায় বন্দর উপজেলার  মদনপুর শাইরা গার্ডেনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।  

বন্দর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে  প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম। 

এসময় আরো বক্তব্য রাখেন,  উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুল কাইয়ুম খান, বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) তরিকুল ইসলাম, বৈষম্যবিরোধী  ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয়  সমন্বয়ক সদস্য সচিব আরিফ সোহেল,  নির্বাহী সদস্য মেহেরাব সিফাত, কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক শ্যামলী সুলতানা জেদনী, নির্বাহী সদস্য ইব্রাহীম নিরব, আব্দুল্লাহ সালেহীন অয়ন, বন্দর উপজেলা পরিষদ সদ্য সাবেক  চেয়ারম্যান মাকসুদ হোসেন মাকসুদ।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মদনপুর ছাত্র-জনতা আন্দোলনকারী প্রধান উপদেষ্টা মো.

মিনহাজ ভূঁইয়া। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে  উপস্থিত ছিলেন, মদনপুর ইউনিয়ন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন ভূঁইয়া, ছাত্র সমন্বয়ক রাকিব হোসেন, রাশেদ, মেহেদী, মুন্না প্রমুখ।অনুষ্ঠান শেষে  বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার বিতরন করা হয়। 
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ উপজ ল

এছাড়াও পড়ুন:

ইউক্রেনে জেলেনস্কির বিকল্প নেতা খুঁজছে যুক্তরাষ্ট্র!

ইউক্রেনে শান্তিচুক্তির জন্য দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির পদত্যাগ করা লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়ালৎস। তিনি বলেছেন, ‘ইউক্রেনের একজন নেতা প্রয়োজন, তিনি আমাদের সঙ্গে কাজ করতে পারবেন। তিনি শেষ পর্যন্ত রাশিয়ার সঙ্গে কাজ করতে পারবেন এবং এই যুদ্ধ থামাতে পারবেন।’ খবর- সিএনএন

গণমাধ্যমের সামনেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির নজিরবিহীন বাগবিতণ্ডার পর এ কথা বললেন তিনি। বাগবিতণ্ডার এ ঘটনাটি নিয়ে নানা আলোচনা চলছে বিশ্বজুড়ে। ওই ঘটনার পর ইউক্রেনের খনিজ সম্পদ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যে ঐতিহাসিক চুক্তি হওয়ার কথা ছিল, সেটিও বাতিল হয়ে যায়। আর এর পরই ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ কোন পথে, তা নিয়ে শুরু হয় আলোচনা।

এই প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব ন্যাটোর ইউরোপীয় সদস্যদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বড় সংকটের ইঙ্গিত দিচ্ছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। শুক্রবারের ওই ঘটনায় সাবেক ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের গড়া ওয়াশিংটন-কিয়েভ সম্পর্ক ভেঙে পড়েছে। এই প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব ন্যাটোর ইউরোপীয় সদস্যদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বড় সংকটের ইঙ্গিত দিচ্ছে। 

যদিও ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে আবারও এক টেবিলে বসার ইঙ্গিত দিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। তিনি বলেছেন, ইউক্রেন ও রাশিয়া-দুই পক্ষই আলোচনায় না বসলে যুদ্ধ থামবে না। হোয়াইট হাউসে শুক্রবার ট্রাম্প-জেলেনস্কি বিতণ্ডার পর থেকে ইউক্রেনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আর কথা হয়নি। যুদ্ধ থামানোর জন্য রাশিয়াকে আলোচনার টেবিলে আনতে হবে। তবে তাদের প্রতি বৈরী মনোভাব রাখলে, মস্কোকে আলোচনায় যুক্ত করা সম্ভব হবে না। কোনো চুক্তি করার ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই মনোভাবই দেখিয়ে আসছেন।

তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি, সবকিছু আবার শুরু হতে পারে। আশা করি, তিনি (জেলেনস্কি) এটা বুঝতে পারবেন যে আমরা আসলে আরও হাজার হাজার মানুষের মৃত্যুর আগে, তাঁর দেশকে সাহায্যের চেষ্টা করছি।’
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ