দুর্দান্ত কামব্যাকে সেমিতে জকো, বিদায় আলকারাজের
Published: 21st, January 2025 GMT
তরুণ স্প্যানিশ টেনিস তারকা কার্লোস আলকারাজকে হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের সেমিফাইনালে পা রেখেছেন সার্বিয়ান টেনিস কিংবদন্তি নোভাক জকোভিচ। গ্র্যান্ডস্লামে ৫০তম বারের মতো সেমিফাইনালে ওঠার কীর্তি গড়েছেন তিনি।
মঙ্গলবার মেলবোর্নের রড লাভের অ্যারেনায় হাইভোল্টেজ ম্যাচে ৪-৬, ৬-৪, ৬-৩ ও ৬-৪ গেমে জিতেছেন ৩৭ বছর বয়সী জকো। এতে তার ১১তম অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জয়ের সুযোগ বাঁচল।
বয়স হয়েছে জকোভিচের। তার পূর্বের প্রতিদ্বন্দ্বী রজার ফেদেরার ও রাফায়েল নাদাল অবসরে গেছেন। লড়াই জমাতে নতুন করে আলোয় এসেছেন আলকারাজ। তার বিপক্ষে অনেকটা আন্ডারডগ হিসেবে মাঠে নেমেছিলেন জকো। তবে অ্যান্ডি মুরেকে কোচ করার সুফল যেন দ্বিতীয় সেটেই পান তিনি।
প্রথম সেটে পিছিয়ে পড়লেও দ্বিতীয় সেটে দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়ান জকো। ৩-০’র লিড নেন। যদিও আলকারাজ তা ৩-৩ করে ফেলেন। পরের গল্পটা জকোর। মেলবোর্ন পার্কের ভরা গ্যালারিতে ৩ ঘণ্টা ৩৭ মিনিটের লড়াই শেষে সার্বিয়ান স্নো লিওপার্ডের মতো গর্জন ছাড়েন জকো।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ক র ল স আলক র জ
এছাড়াও পড়ুন:
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে ৪ জন নিহত
কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলে ধান কাটার সময় অষ্টগ্রাম ও মিঠামইন উপজেলায় বজ্রপাতে তিন কৃষক ও এক কৃষাণী নিহত হয়েছে।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে অষ্টগ্রাম উপজেলার হালালপুর, কলমা হাওর ও সকাল ৮টায় মিঠামইন উপজেলার শান্তিগঞ্জ হাওরে বজ্রপাতে তাদের মৃত্যু হয়।
অষ্টগ্রামে নিহত ইন্দ্রজিত দাস (৩৬) উপজেলার হালালপুর গ্রামের মৃত যতীন্দ্র দাসের ছেলে এবং স্বাধীন মিয়া (১৪) খয়েরপুর গ্রামের ইদ্রিস মিয়ার ছেলে। মিঠামইনে নিহত কৃষাণী ফুলেছা বেগম (৬৫) উপজেলার রাণীগঞ্জ কেওয়ারজোড় এলাকার মৃত আস্রব আলীর স্ত্রী। অষ্টগ্রামে নিহত আরেকজনের বিস্তারিত পরিচয় পাওয়া যায়নি।
আরো পড়ুন:
কুমিল্লায় বজ্রপাতে ৪ জনের মৃত্যু
সুনামগঞ্জে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু
অষ্টগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রুহুল আমিন বলেন, আজ সকালে ইন্দ্রজিত দাস বাড়ির পাশে হালালপুর হাওরে পাঁকা ধান কাটছিলেন। এ সময় বৃষ্টির পাশাপাশি বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলে ইন্দ্রজিত মারা যায়। একই সময় খয়েরপুর হাওরে স্বাধীন মিয়া ধান কাটার সময় বজ্রপাতে নিহত হন। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
মিঠামইন থানার এসআই অর্পন বিশ্বাস জানান, সকালে বাড়ির পাশে ধানের খর শোকাতে দিচ্ছিলেন ফুলেছা বেগম। এ সময় বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলে তিনি নিহত হন। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
ঢাকা/রুমন/বকুল