ইবির আন্তঃবিভাগ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ইতিহাস
Published: 21st, January 2025 GMT
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আন্তঃবিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এতে বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জিনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগকে ১-০ গোলে পরাজিত করে সপ্তমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ।
মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) আন্তঃবিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে এ কৃতীত্ব অর্জন করে বিভাগটি। গত বছরের জুন মাসে শারীরিক শিক্ষা ও ক্রিড়া বিজ্ঞান বিভাগ এ টুর্নামেন্টের আয়োজন করে।
ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড.
প্রধান অতিথির বক্তব্যে নকীব মোহাম্মদ মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, “সবার সুশৃঙ্খল মনমানসিকতার সংমিশ্রণে বেশ শান্তিপূর্ণভাবে খেলা শেষ হওয়ায় তোমাদের অভিনন্দন। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলাধুলার ঐতিহ্য আছে। এটি ধরে রাখতে হবে। খেলাধুলায় বাংলাদেশের মধ্যে ইবি একটা ব্র্যান্ড।”
তিনি বলেন, “খেলাধুলার আরো অগ্রগতির জন্য আমাদের বেশকিছু পরিকল্পনা আছে। তার মধ্যে স্টেডিয়াম তৈরি, সুইমিং পুল নির্মাণসহ মেয়েদের খেলার সুব্যবস্থা করার পরিকল্পনা আছে। আনন্দে ভরে উঠুক সবার হৃদয় । বাগানের ফুল যেমন সুন্দর, খেলাধুলার মাধ্যমে তোমাদের হৃদয় সুন্দর হোক এই প্রত্যাশা।”
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আন্তঃবিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এতে বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জিনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগকে ১-০ গোলে পরাজিত করে সপ্তমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ।
মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) আন্তঃবিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে এ কৃতীত্ব অর্জন করে বিভাগটি। গত বছরের জুন মাসে শারীরিক শিক্ষা ও ক্রিড়া বিজ্ঞান বিভাগ এ টুর্নামেন্টের আয়োজন করে।
ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওবায়দুল ইসলামের সভাপতিত্বে টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম ইয়াকুব আলী ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে নকীব মোহাম্মদ মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, “সবার সুশৃঙ্খল মনমানসিকতার সংমিশ্রণে বেশ শান্তিপূর্ণভাবে খেলা শেষ হওয়ায় তোমাদের অভিনন্দন। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলাধুলার ঐতিহ্য আছে। এটি ধরে রাখতে হবে। খেলাধুলায় বাংলাদেশের মধ্যে ইবি একটা ব্র্যান্ড।”
তিনি বলেন, “খেলাধুলার আরো অগ্রগতির জন্য আমাদের বেশকিছু পরিকল্পনা আছে। তার মধ্যে স্টেডিয়াম তৈরি, সুইমিং পুল নির্মাণসহ মেয়েদের খেলার সুব্যবস্থা করার পরিকল্পনা আছে। আনন্দে ভরে উঠুক সবার হৃদয় । বাগানের ফুল যেমন সুন্দর, খেলাধুলার মাধ্যমে তোমাদের হৃদয় সুন্দর হোক এই প্রত্যাশা।”
ঢাকা/তানিম/মেহেদী
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ