প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প টিকটককে আইনি বাধ্যবাধকতা পালনের জন্য ৭৫ দিনের সময় দিয়ে একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন।

সোমবার ওভাল অফিসে এটি স্বাক্ষরের পর সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‌‘টিকটকের বিষয়ে প্রতিটি ধনী মানুষ আমাকে কল করেছিলো।’ খবর বিবিসির

নির্বাহী আদেশে উল্লেখ করা সময়ের মধ্যে কোন আইনি পদক্ষেপ না নেওয়ার জন্য অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

এতে বলা হয়, সাময়িক এই পদক্ষেপ ‘আমার প্রশাসনকে টিকটকের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই একটি যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের সুযোগ এনে দিবে’।

বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন গতবছর টিকটিক বিষয়ক আইনে স্বাক্ষর করেছিলেন। ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, যে সময়ে এটা বন্ধ করা হয়েছিলো তা দুঃখজনক।

যুক্তরাষ্ট্রে শনিবার টিকটক বন্ধ হয়ে গেলেও রোববার আবার চালু হয়েছে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ট কটক

এছাড়াও পড়ুন:

ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়া মরদেহের হাত দেখে মাকে চিনে নিলেন ছেলে

ভূমিকম্পে ধসে পড়া ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে বেরিয়ে আছে শুধু একটি হাত, বাকি শরীর চাপা পড়ে আছে। হাতের কবজির ওই অংশটুকু দেখেই মাকে চিনতে পেরেছেন ছেলে। মায়ের নিথর হাত মুঠো করে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।

অনলাইনে ভেসে বেড়ানো এই ভিডিও ফুটেজ মিয়ানমারের। গত শুক্রবার ৭ দশমিক ৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে এশিয়ার এই দেশ কেঁপে ওঠে। ভূমিকম্পে ধসে পড়ে বহু ভবন ও স্থাপনা। এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৬০০–এর বেশি মানুষের মৃত্যুর খবর দিয়েছে দেশটির জান্তা সরকার।

ভিডিও ফুটেজে মায়ের হাত ধরে কাঁদতে থাকা ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, ‘মা, আমি আপনার ছেলে, আপনার নামে ধাম পাঠ করছি।’

এরপর মায়ের হয়ে ওই ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, ‘দয়া করে আমার ব্যাপারে নিশ্চিন্তে থাকুন। আপনি যেখানে চান না, তেমন কোনো স্থানে আমি যাব না। আমি বোকার মতো কোনো কাজ করব না। আমি ভালো থাকব, দয়া করে আমার ব্যাপারে নিশ্চিন্তে থাকুন।’

আরও পড়ুনভূমিকম্পের দ্বিতীয় দিনে মিয়ানমার-থাইল্যান্ডে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল১৯ ঘণ্টা আগে

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই ব্যক্তি নিজেকে রাজধানী নেপিডোর একজন বাসিন্দা বলে বর্ণনা করেন। তবে ভিডিওটি কোথায় ধারণ করা হয়েছে, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

আরও পড়ুনমিয়ানমারে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ১৬০০ ছাড়াল১৯ ঘণ্টা আগে

সম্পর্কিত নিবন্ধ