বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ১২ জন শিক্ষার্থীকে প্রায় ৫ লাখ টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

সোমবার (২০ জানুয়ারি) কোষাধ্যক্ষ কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তাদের এ সহায়তা প্রদান করা হয়। 

ঢাবি কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এম. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আহত শিক্ষার্থীদের হাতে আর্থিক সহায়তার চেক তুলে দেন।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড.

মো. মোস্তাক আহমেদ, প্রাধ্যক্ষ স্ট্যান্ডিং কমিটির আহ্বায়ক ড. আব্দুলাহ্-আল-মামুন, সমন্বয়ক আব্দুল কাদের, শহীদ ফারহান ফাইয়াজের পিতা আলহাজ্ব শহিদুল ইসলাম ভূঁইয়া, শহীদ আবু সাঈদের ভাই মো. আবু হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

জুলাই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এম. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, “ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আহত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সুচিকিৎসার বিষয়টি তত্ত্বাবধানের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়। এ কমিটি আন্দোলনে আহত ছাত্র-ছাত্রীদের নামের তালিকা চেয়ে প্রত্যেক বিভাগ ও ইনস্টিটিউটে পত্র প্রেরণ করে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে যেসব শিক্ষার্থী কমিটির সঙ্গে যোগাযোগ করে, তাদের চিকিৎসার জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।”

ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

নয়াদিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ে বৈঠক ফেব্রুয়ারিতে

বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি এবং ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের মধ্যে মহাপরিচালক (ডিজি) পর্যায়ের বৈঠক ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে। শুক্রবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধির জয়সওয়াল জানিয়েছেন, আলোচনায় সীমান্ত-সম্পর্কিত সব বিষয়ের উপর আলোকপাত করা হবে এবং পারস্পরিক সম্মত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) ও চুক্তিগুলোকে ‘সম্মান’ করার গুরুত্বের উপর জোর দেওয়া হবে।

সাপ্তাহিক প্রেস ব্রিফিংয়ে জয়সওয়াল বলেন, ‘২০২৫ সালের ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে বিএসএফ ও বিজিবির মধ্যে ডিজি পর্যায়ের আলোচনা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই আলোচনায় সীমান্ত সম্পর্কিত সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। আমরা আশা করি পারস্পরিকভাবে সম্মত সব সমঝোতা স্মারক ও চুক্তিকে সম্মান জানানো হবে। এগুলো দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে কাঠামোগত সম্পৃক্ততার ভিত্তি এবং সীমান্তে পারস্পরিকভাবে উপকারী নিরাপত্তা ও বাণিজ্য অবকাঠামো তৈরিতে সহায়তা করে।”

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ