রূপগঞ্জে কালীপূজা ও কীর্তন পরিদর্শনে চেয়ারম্যান প্রার্থী
Published: 20th, January 2025 GMT
রূপগঞ্জ উপজেলার গোলাকান্দাইল ইউনিয়নের সাওঘাট এলাকায় কালীপূজা ও কীর্তন পরিদর্শন করেছেন ইউনিয়ন পরিষদের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান শিরিন আক্তার সেলি।
সোমবার (২০ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় সাওঘাট গ্রামের ৩টি কালীপূজা মন্দির ও সনাতন ধর্মাবলম্বীদের আয়োজিত কীর্তন স্থান পরিদর্শন করেন। এ সময় গোলাকান্দাইল ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের শত শত নেতাকর্মী ও সনাতন ধর্মের কয়েক হাজার নারী-পুরুষ উপস্থিত ছিলেন।
সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী শিরিন আক্তার সেলি উপজেলার গোলাকান্দাইল ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক গোলজার হোসেন ভুঁইয়ার সহধর্মিনী। পূজামন্দির পরিদর্শনকালে এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে শিরিন আক্তার সেলিকে শাল উপহার দেন। প্রতিটি মন্দিরে উপস্থিতিদের মাঝে রান্না করা খাবার বিতরণ করা হয়।
সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী শিরিন আক্তার সেলি বলেন, হিন্দু-মুসলিম যুগ যুগ বছর ধরে মিলেমিশে ধর্মীয় উৎসব পালন করে আসছে। আমরা সব সময় হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সুখে-দুঃখে পাশে ছিলাম এবং আছি।
বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মুস্তাফিজুর রহমান ভুঁইয়া দিপুর নেতৃত্বে রূপগঞ্জ উপজেলা বিএনপি অঙ্গসংগঠন ঐক্যবদ্ধ আছে। আগামীতেও আমরা দিপু ভুঁইয়া নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকবো।
মৃত্যুর আগ পর্যন্ত গোলজার হোসেন ভু্ইঁয়া পরিবার গোলাকান্দাইল ইউনিয়নবাসীর পাশে থাকতে চাই।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: র পগঞ জ ন র য়ণগঞ জ ব এনপ
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ