রূপগঞ্জে বীর হাটাবো চাইনীজ ভার ফুটবল টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ
Published: 20th, January 2025 GMT
রূপগঞ্জের বীর হাটাবো চাইনীজ ভার ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ফুটবল টুর্নামেন্টে পলখান একাদশ বনাম পাতিরা একাদশ অংশ গ্রহণ করে।
এর আগে খেলা দেখতে বিভিন্ন ওয়ার্ড ও পাড়া মহল্লা থেকে শিশু, নারী-পুরুষ সহ সব বয়সের শত শত দর্শনার্থীরা খেলার মাঠের চারপাশে ভির জমায়।
সোমবার বিকেলে উপজেলার বীর হাটাব ওয়াকফা মাঠে আয়োজিত ফুটবল টুর্নামেন্টে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দাউদপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ভূইয়া।
এসময় দাউদপুর ইউনিয়ন ৬নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি হোসেন মুন্সির সভাপতিত্বে আরো উপস্থিত ছিলেন ৬নং ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি আব্দুল আউয়াল, ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক রিয়াদ ভূইয়া কিরণ, ক্রীড়া সম্পাদক আরফান ভূইয়া, ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি আসাদ ফকির, সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান রুবেল, ৭নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মামুন রাজ, ৯নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক লুৎফর রহমান কাজল, ৬নং ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, দাউদপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক মেহেদী হাসান প্রমুখ। পরে ২-১ গোলে বিজয়ী পাতিরা একাদশের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিরা।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: র পগঞ জ ফ টবল ন র য়ণগঞ জ ফ টবল ট র ন ম ন ট ব এনপ র স
এছাড়াও পড়ুন:
সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ
চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।
গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা।
অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা।
ঢাকা/শাহেদ