খোলা বাজারে চাল (ওএমএস) বিক্রির লাইনে দাঁড়ানোর নিয়ে কথা কাটাকাটির জেরে খুলনায় মানিক হাওলাদার নামে এক যুবদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ সোমবার দুপুর ১২টার দিকে নগরীর ৫নং ঘাট এলাকায় তাকে কোপানো হয়। বিকেল সাড়ে ৪টায় খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। 

নিহত মানিক হাওলাদার খুলনা নগরীর ২১নং ওয়ার্ড যুবদলের সহ-সভাপতি। তিনি পুরাতন রেলস্টেশন এলাকায় পরিবার নিয়ে ভাড়া থাকতেন। তার বাবার নাম নূর মোহাম্মদ। মানিক ইজিবাইক চালানোর পাশাপাশি বিভিন্ন ট্রান্সপোর্ট কোম্পানির দালালের কাজ করতেন। 

ওয়ার্ড যুবদলের সাধারণ সম্পাদক রুবেল জমাদ্দার বলেন, মানিকের মা অসুস্থ, তিনি শয্যাশায়ী। ওএমএসের লাইনে মানিককে একটু আগে চাল দেওয়ার অনুরোধ করলে পেছনে দাঁড়ানো কয়েকজনের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি হয়। কিছু বুঝে ওঠার আগেই দুর্বৃত্তরা মানিককে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যায়। দ্রুত তাকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে বিকেলে মারা যান। 

খুলনা সদর থানার ওসি গিয়াস আল মামুন বলেন, ঘটনাস্থল থেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুজনকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: য বদল য বদল

এছাড়াও পড়ুন:

আলী রীয়াজের সঙ্গে ইন্টারন্যাশনাল আইডিইএ পরিচালকের বৈঠক

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের সাথে ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর ডেমোক্রেসি অ্যান্ড ইলেক্টোরাল অ্যাসিস্ট্যান্সের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলভিত্তিক কর্মসূচির পরিচালক লীনা রিখিলা তামাংয়ের সাথে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাজধানীর সংসদ ভবনে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ইন্টারন্যাশনাল আইডিইএ এর প্রোগ্রাম ম্যানেজার গ্রেইস প্রিয়েটো উপস্থিত ছিলেন।

কমিশনের পক্ষে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, “সংস্কার সংক্রান্ত ৫টি কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ সম্পর্কে  রাজনৈতিক দলগুলোর সুনির্দিষ্ট  মতামত জানতে ইতোমধ্যে সুপারিশমালা স্প্রেডশিট আকারে তাদের কাছে প্রেরণ করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ৩৫টি রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে আমরা মতামত পেয়েছি এবং তার ভিত্তিতে ২০টি দলের সাথে প্রাথমিকভাবে আলোচনা করেছে কমিশন। আগামী দিনগুলোতেও এ আলোচনা অব্যাহত থাকবে।”

আরো পড়ুন:

জ্বালানি উপদেষ্টার পিএসকে বদ‌লি

পুলিশ সপ্তাহ শুরু মঙ্গলবার, নির্বাচনী নির্দেশনা পাবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

তিনি বলেন, “রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনার মাধ্যমে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে এমন একটি জাতীয় সনদ তৈরি করতে চায় কমিশন, যা ভবিষ্যতে বাংলাদেশের পথরেখা তৈরি করবে।”

বৈঠকে ইন্টারন্যাশনাল আইডিইএর পরিচালক লীনা রিখিলা তামাং কমিশনের কাজে সন্তোষ প্রকাশ করেন।

ঢাকা/এএএম/এসবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ