রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) আবাসিক হলগুলোতে রাতের আঁধারে কোরআন শরিফ পোড়ানোর ঘটনায় নয় সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে গঠিত এ তদন্ত কমিটিকে তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রাথমিক প্রতিবেদন ও সাত কার্যদিবসের মধ্যে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিতে বলা হয়। কিন্তু আটদিন অতিবাহিত হলেও প্রাথমিক প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি কমিটি।

সোমবার (২০ জানুয়ারি) প্রতিবেদন জমা না দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মো.

ফরিদ উদ্দিন খান।

তিনি বলেন, “আমরা প্রাথমিকভাবে কিছু আলামত পেয়েছি। সেগুলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করেছি। তাদের সঙ্গে আমাদের নিয়মিত কথা হচ্ছে। এটা তো একটু সেনসিটিভ বিষয়। এজন্য একটু সময় লাগছে‌। উপাচার্য স্যারের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি। একটা জরুরি কাজে ঢাকায় এসেছি, আশা করছি ফিরে গিয়ে খুব দ্রুত প্রতিবেদন জমা দিতে পারব।”

শনিবার (১১ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে শহীদ জিয়াউর রহমান হল, সৈয়দ আমীর আলী হল, মাদার বখশ হল, শাহ মাখদুম হল, শেরে বাংলা হল, শহীদ হবিবুর রহমান হল, মতিহার হলে ও সোহরাওয়ার্দী হলে রাতের আঁধারে পবিত্র কোরআন পোড়ানোর ঘটনা ঘটে। এছাড়া জিয়াউর রহমান হলের দেওয়ালে বিজেপির লোগো আঁকানো হয়।

ঢাকা/ফাহিম/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর তদন ত

এছাড়াও পড়ুন:

বগুড়ায় বাড়ির অদূরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, বন্ধু আহত

প্রতীকী ছবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ