ঝালকাঠিতে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কাজ শুরু হয়েছে। এ কাজে জেলায় ২৫২ জন তথ্য সংগ্রহকারী এবং ৫৪ জন সুপারভাইজারসহ মোট ৩২৫ জন নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। 

নতুন ভোটার সংযোজন এবং মৃতদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার লক্ষ্যে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করছেন। এ কার্যক্রম আগামী ১০ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে।

ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তির জন্য অনেকে নির্বাচন অফিসে গিয়েও তথ্য দিচ্ছেন।

আরো পড়ুন:

সরকার ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে কাজ করছে: ফাওজুল কবির

এক প্রার্থী একাধিক আসনে নয়, দ্বিকক্ষের সংসদ; নির্বাচনে যত সুপারিশ

জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সোহেল সামাদ জানান, ১ আগস্ট ২০০৮ বা তার আগে যাদের জন্ম হয়েছে কিন্তু কোনো কারণে ভোটার হতে পারেনি, তাদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে। যে সব ভোটার মারা গেছেন এবং তাদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়নি, তাদের কর্তন করার মাধ্যমে এ তালিকা হালনাগাদ করা হচ্ছে।
 

ঢাকা/অলোক/বকুল 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

বিক্ষোভ সমাবেশের আগেই সিলেট ডিসি অফিসের সামনে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল অপসারণ

সিলেট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ম্যুরাল অপসারণ করা হয়েছে। তবে কে সেটি সরিয়েছে তা জানা নেই বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক।

হযরত শাহজালাল (রহ.) তাওহিদি কাফেলার ব্যানারে শুক্রবার জুমার নামাজের পর সমাবেশের আগে সেটি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা ম্যুরাল ভাঙতে গিয়ে দেখেন যথাস্থানে সেটি নেই।

গত কয়েকদিন ধরে সিলেটের আলেম সমাজের একটি অংশ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল অপসারণের জন্য সময়সীমা বেঁধে দিয়ে আসছিলেন। ২৬ জানুয়ারি আলেম সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে বৈঠকও হয়। বৈঠকে সিলেটের প্রতিনিধিত্বশীল উলামায়ে কেরাম, রাজনৈতিক, সামাজিক, ছাত্র ও ইমাম সমিতির নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে গত ৯ জানুয়ারি ম্যুরাল অপসারণে তিন দিনের সময় বেঁধে দেওয়া হয়। ওই সময়ের মধ্যে সেটি না সরালে তারা এটি সরিয়ে নেবেন বলে হুমকি দেন।

ম্যুরাল অপসারণ করেছেন কিনা, এমন প্রশ্নে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই।’ তাদের পক্ষ থেকে কোনোভাবে সেটি সরানো হয়েছে কিনা, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখবো।’
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ