উঠে গেল ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণের নিষেধাজ্ঞা। ফলে এখন থেকে বিদেশ ভ্রমণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমতি নিতে হবে না। দাপ্তরিক প্রয়োজনে নিজ নিজ ব্যাংকের অনুমতি নিয়ে বিদেশ ভ্রমণ করতে পারবেন ব্যাংক কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
 বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে রবিবার (১৯ জানুয়ারি) এ সংক্রান্ত এক নির্দেশনা জারি করা হয়। 

নির্দেশনায় বলা হয়, ২০২৪ সালের ১১ জুন এক সার্কুলারের মাধ্যমে ব্যাংক-কোম্পানির অর্থায়নে প্রশিক্ষণ, সভা, সেমিনার, ওয়ার্কশপ, স্টাডি ট্যুরে অংশগ্রহণের জন্য ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে ব্যাংকের বিদেশ ভ্রমণ সংশ্লিষ্ট নীতিমালা অনুযায়ী নিজ নিজ ব্যাংকের যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিদেশ ভ্রমণ করতে পারতেন।

এমন পরিস্থিতিতে নির্দেশনায় বলা হয়, এখন থেকে দাপ্তরিক প্রয়োজনে ব্যাংকের বিদেশ ভ্রমণের নীতিমালা মেনে নিজ নিজ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দেশের বাইরে যেতে পারবেন।

ঢাকা/এনএফ/ইভা 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর র ব দ শ ভ রমণ

এছাড়াও পড়ুন:

সামারিক শক্তিতে মিয়ানমারের চেয়ে ২ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ

চলতি বছর সামরিক শক্তির দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। চলতি সপ্তাহে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার প্রকাশিত সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সংস্থাটি তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই র‌্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের সামরিক বাজেট। সেনাবাহিনীর আকার, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর শক্তিকেও বিবেচনা করা হয়েছে সমীক্ষায়।

গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ারের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বে সামরিক শক্তির ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, এরপরে পরে রয়েছে রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া। পরমাণু শক্তিধর হলেও পাকিস্তানের অবস্থান ১২ নম্বরে। তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে ৩৫তম অবস্থানে। বাংলাদেশের আগে রয়েছে উত্তর কোরিয়া ও আর্জেন্টিনা। আর বাংলাদেশের প্রতিবেশী মিয়ানমার রয়েছে ৩৭তম অবস্থানে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটির বেশি। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি ৬১ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে মোট সেনা সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৭ হাজার ৪০০ সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ২৫ হাজার ১০০ সেনা। 

অন্যদিকে, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যা ৫ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ সামরিক বাহিনীতে যুক্ত হওয়ার যোগ্য। মিয়ানমারের সক্রিয় সৈন্য সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার। মিয়ানমারের রিজার্ভ সৈন্য রয়েছে ২০ হাজার। দেশটির বিমানবাহিনীতে রয়েছে ১৫ হাজার সদস্য এবং নৌবাহিনীতে রয়েছে ১৬ হাজার সেনা। 

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ