পুঁজিবাজারে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সিভিও পেট্রো কেমিক্যাল রিফাইনারি লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের ব্যাংক হিসাবে প্রেরণ করা হয়েছে।

২০২৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য এ লভ্যাংশ বিতরণ করেছে কোম্পানিটি।

সোমবার (২০ জানুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সিভিও পেট্রো কেমিক্যাল রিফাইনারি লিমিটেডের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক (বিইএফটিএন) সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক হিসাবে পাঠানো হয়েছে।

কোম্পানির ২০২৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল। এর পুরোটাই নগদ লভ্যাংশ। সে হিসেবে কোম্পানিটির প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের শেয়ারের বিপরীতে ১ টাকা নগদ লভ্যাংশ পেয়েছেন শেয়ারহোল্ডারা।

কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভায় শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিক্রমে তা অনুমোদন করা হয়।

ঢাকা/এনটি/টিপু

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

২০২৪ সালে দেড় লাখেরও বেশি মানুষের বীমা দাবি নিষ্পত্তি করেছে গার্ডিয়ান লাইফ

সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

২০২৪ সালে সবমিলিয়ে প্রায় দেড় লাখের বেশি মানুষের বীমা দাবি নিষ্পত্তি করেছে গার্ডিয়ান লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। এর ৯৫ শতাংশ দাবিই মাত্র ৩ কর্মদিবসের ভেতর পরিশোধ করে গ্রাহকের আস্থা অর্জন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এর মধ্যে ৩৬ হাজার গ্রাহকের মৃত্যু দাবি ২৪১ কোটি টাকা, স্বাস্থ্য বীমা দাবি ১০৯ কোটি টাকা এবং পলিসি পূর্ণ হওয়া সহ অন্যান্য দাবি বাবদ ৮৯ কোটি টাকার বেশি পরিশোধ করা হয়। গতবছর সবমিলিয়ে ৪৩৯ কোটি টাকার বেশি বীমা দাবি নিষ্পত্তি করে গার্ডিয়ান লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।

এ বিষয়ে গার্ডিয়ান লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) শেখ রকিবুল করিম, এফসিএ বলেন, ‘সবার জন্য বীমা’ এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে আমরা কাজ করছি। ইতিমধ্যে দেশের ১ কোটি ২৬ লাখেরও বেশি মানুষকে বীমার আওতায় এনেছি, এবং এই সংখ্যা আরও বাড়ানোর জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। বীমা খাতের পরিবর্তনের মূল চালিকাশক্তি হলো স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার মাধ্যমে গ্রাহকের বিশ্বাস অর্জন করা। এই বিশ্বাসকে অটুট রাখতে আমাদের ‘জিরো টলারেন্স’নীতি অনুসরণ করা হয়। দ্রুত ও স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় বীমা দাবি পরিশোধ করাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। বর্তমানে বেশিরভাগ দাবি ৩ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করা হলেও আমরা আরও কম সময়ে বীমা দাবি পরিশোধ নিশ্চিত করতে প্রযুক্তি ও প্রক্রিয়াগত উন্নয়নের ওপর কাজ করছি। বীমা খাতে মানুষের বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে পারলেই সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে পুরো ইন্ডাস্ট্রির জন্যই ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।

উল্লেখ্য, বীমা খাতকে দেশের সকল মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে মাইক্রো-ইন্স্যুরেন্স, ডিজিটাল এবং অল্টারনেটিভ ডিস্ট্রিবিউশন চ্যানেল, ব্যাংকাস্যুরেন্স সহ অন্যান্য উদ্ভাবনী বীমার ধারণা নিয়ে বাংলাদেশে এসেছে গার্ডিয়ান লাইফ। একইসাথে, তারা ৪৫০-টিরও বেশি দেশী ও বিদেশি প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের জন্য বীমা সেবা নিশ্চিত করছে। পাশাপাশি, দেশজুড়ে সাড়ে ৪ শ’রও বেশি পার্টনার হাসপাতাল থেকে গার্ডিয়ান লাইফের গ্রাহকরা পাচ্ছেন নিরবিচ্ছিন্ন স্বাস্থ্যসেবা। ক্যাশলেস ফেসিলিটিস এর মাধ্যমে গ্রাহকরা গার্ডিয়ান লাইফ অ্যাপ এবং ২৪/৭ হেল্পলাইনের (১৬৬২২) মাধ্যমে পার্টনার হাসপাতাল থেকে নিতে পারছে নির্বিঘ্ন স্বাস্থ্য সেবা, কোন পেমেন্ট ছাড়াই। এছাড়াও গ্রাহকের প্রয়োজনের কথা ভেবে গার্ডিয়ান লাইফ নিয়ে এসেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চ্যাটবট ও টেলিমেডিসিন সেবা।

এএ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পারিবারিক সহিংসতা বাড়ছে
  • দেশ পাণ্ডুলিপি পুরস্কার পাচ্ছেন গবি শিক্ষার্থী আলীনুর
  • ভর্তিতে নতুন কোটা বাতিলের দাবি ছাত্র অধিকার পরিষদের
  • সাবেক মেয়র সূচনার ফ্ল্যাট ও ব্যাংক হিসাব জব্দ
  • জাপানে বিনিয়োগ বৃদ্ধির ইঙ্গিত দিয়েছেন ওয়ারেন বাফেট
  • কোটা নিয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে ছাত্র অধিকার পরিষদ
  • শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তিতে কোটা পাবেন জুলাই অভ্যুত্থানে হতাহতদের সন্তানরা
  • ভর্তিতে কোটা পাবেন জুলাই অভ্যুত্থানের যোদ্ধা-শহীদদের সন্তানরা
  • ভর্তিতে কোটার সুবিধা পাবে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যরাও
  • ২০২৪ সালে দেড় লাখেরও বেশি মানুষের বীমা দাবি নিষ্পত্তি করেছে গার্ডিয়ান লাইফ