সম্প্রতি দি প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসির সাব ব্রাঞ্চ এবং ইসলামিক উইন্ডোজ ব্যবসায়িক সম্মেলন-২০২৫ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ আবু জাফর।

অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নওশের আলী, শাহেদ সেকান্দার (ব্যবস্থাপনা পরিচালক, প্রিমিয়ার ব্যাংক সিকিরিউটিজ), অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামসুদ্দিন চৌধুরী, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাসিম সেকান্দার, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) সৈয়দ আবুল হাশেম, এফসিএ, এফসিএমএ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ আবু জাফর বলেন, “আগামী দিনেও ব্যাংকের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে এবং সুনাম বৃদ্ধিতে বিচক্ষণ পরিচালনা পর্ষদ এবং দক্ষ সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট টিমের পরামর্শে আন্তরিকভাবে কাজ করার জন্য সাব ব্রাঞ্চ এবং ইসলামিক উইন্ডোজ ব্যবস্থাপকসহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানান। ব্যাংকিং সুশাসনের দীর্ঘ ২৫ বছরের যাত্রায় এ ব্যাংকের সবাইকে আধুনিক ও প্রযুক্তি নির্ভর সেবায় জনমানুষের আস্থা ও ভালোবাসায় গ্রাহকসেবা দিতে হবে।”

অনুষ্ঠানে ৬৭ টি সাব ব্রাঞ্চ এবং ২৫টি ইসলামিক উইন্ডোজ-এর ব্যবস্থাপক এবং ব্যাংকের বিভাগীয় প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/সুমন/সাইফ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

দেশের প্রথম নারী ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

বাংলাদেশ প্রথম নির্বাচিত নারী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট চন্দনা গ্রামের বাসিন্দা শামসুন্নাহার চৌধুরী মারা গেছেন।

শুক্রবার আছর নামাজের পর জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

এর আগে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ঢাকার বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

মৃত্যুকালে তিনি স্বামী, সন্তানসহ আত্মীয়স্বজন ছাড়াও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন। সিঙ্গাপুর, ভারতসহ বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসা নিয়েছেন তিনি। চুনারুঘাট উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবু তাহেরের স্ত্রী তিনি।

তিনি চুনারুঘাট উপজেলার মিরাশী ও দেওরগাছ ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ৩ বার চেয়ারম্যান নির্বাহিত হন। এরমধ্যে ১৯৮৮ সালে প্রথম মিরাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। সারা দেশে তখন তিনিই ছিলেন প্রথম নারী ইউপি চেয়ারম্যান। সেই থেকে রাজনীতিতে জড়ান। ১৯৯৩ সালে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন।

শামছুন্নাহার চৌধুরী ৩ বার চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি নানা সামাজিক দায়িত্ব পালন করেছেন। পেয়েছেন অতিশ দীপঙ্কর জয়িতাসহ নানা পুরস্কার। হয়েছেন জেলার শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান। কাজ করেছেন নারী উন্নয়নে।

তার মৃত্যুতে সুশীল সমাজ, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন শোক প্রকাশ করেছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ